ক্ষার্থীদের প্রবল আপত্তি স্বত্তেও, টানা আমরণ অনশনের পরেও এখনো এই ফরিদ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। এবং সে তার আগের চিন্তাতেই আটকে আছে। তার কোন চিন্তার পরিবর্তন কিংবা কথাবার্তায় উত্তরণ ঘটেনি। দেখা যাচ্ছে, দুই বছর পরেও এই বাটপার চরিত্রের ব্যক্তিটি শিক্ষার্থীদের হলে ঢোকা নিয়ে একই মন্তব্য করে যাচ্ছে।
জনবিরোধী রাষ্ট্র কাঠামোতো এমনই। এখানে কোন গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত থাকেনা। থাকে অথোরিটিয়ান সিদ্ধান্ত। নাইলে শিক্ষার্থীদের আপত্তি থাকা স্বত্তেও এই লোক ভিসি থাকল কিভাবে?
দুই বছর আগে দীপু মনি ও জাফর ইকবাল তাদের আবেগ দিয়ে তৈরি সাজানো নাটককে হাতিয়ার করে শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি দাওয়ার আন্দোলন বন্ধ করে দিলেন ঠিকই। কিন্তু শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবিটা আদায় হইলোনা। আমরণ অনশনের পর অনেক শিক্ষার্থীর শরীরে দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা তৈরি হয়েছিল৷ সেসবে কারও কিছুই ছিঁড়ল না!
যতদিন এই জনবিরোধী রাষ্ট্র ব্যবস্থা জারি থাকবে, ততদিন বারবারই মানুষের যেকোনো গনতান্ত্রিক চাওয়াকে এইভাবে নাই করে দেওয়া হবে।