চলতি বছরের গত ২০ জানুয়ারি স্বামী মনোয়ার হোসেন (৩৩) নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয় সুমাইয়া আক্তার হাসির। এটি তাদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে প্রায় ঝামেলা হয় দুজনের মধ্যে। আর এরই মধ্যে গতকাল শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভোরে দিনাজপুর শহরের ঘাসিপাড়ার একটি ভাড়া বাসায় সুমা’ইয়াকে ‘গ’লা’ ‘টি’পে’ ‘হ’ত্যা’ করে ম’র’দে’হ ওয়া’র’ড্রবে রেখে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন ।
নিহত সুমাইয়া আক্তার হাসি (২৭) বীরগঞ্জ উপজেলার সুজালপুর কলেজ পাড়ার আব্দুল খালেকের মেয়ে।
পুলিশ জানায়, চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি মনোয়ারের সঙ্গে সুমাইয়া বিয়ে করেন। তবে এটি তাদের দুজনের দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর তারা ঘাসিপাড়ায় একটি ভাড়া বাসায় চলে যান। শুক্রবার ভোর ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে তার স্বামী তার’ স্ত্রী সুমাই’য়াকে ‘শ্বা”স’রো”ধ করে ”হ”ত্যা’ করে। এরপর ওইদিন রাত ১০টার দিকে থানায় হাজির হয়ে এই অপরাধের কথা স্বীকার করেন তিনি।
এদিকে এ বিষয়ে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ওসি তানভীরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমকে এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পারিবারিক কলহের কারণেই এই ‘হ’ত্যা’কা’ন্ড”।