Saturday , November 23 2024
Breaking News
Home / Entertainment / তার প্রমাণ আমার ছেলের কাছেও আছে, বারবার মেসেজ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেছি: ওমর সানী

তার প্রমাণ আমার ছেলের কাছেও আছে, বারবার মেসেজ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেছি: ওমর সানী

সম্প্রতি দেশের প্রায় প্রতিটি সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে রয়েছেন চিত্রনায়ক জায়েদ খান ও ওমর সানী। চিত্রনায়িকা মৌসুমীকে দীর্ঘদিন ধরে বিরক্ত করার অভিযোগে গত শুক্রবার খল অভিনেতা ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে জায়েদ খানকে চড় মারেন ওমর সানী। আর এরই জের ধরে নিজের পি/স্তল বের করে সানীকে মে//রে/ ফে/লা/র হু/মকি দেন জায়েদ।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে গতকাল রবিবার লিখিত অভিযোগ করেছেন অভিনেতা ওমর সানী। অভিযোগপত্রের বিষয়ের স্থানে লিখেছেন, ‘জায়েদ খান দ্বারা আমার সংসার ভাঙা এবং আমাকে পিস্তল বের ক/রে /মে//রে/ ফে/লার হু/মকি প্রসঙ্গে অভিযোগ।’

ওমর সানী লিখেছেন, ‘সমিতির সদস্য জায়েদ খান চার মাস ধরে আমার স্ত্রী আরিফা পারভীন জামান মৌসুমীকে উত্ত্যক্ত ও হয়রানি করে আসছে। আমার সুখের সংসার ভেঙ্গে দিতে তাকে নানাভাবে অপমান করার চেষ্টা করছে। আমি বারবার তাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করেছি। তার প্রমাণ আমার এবং আমার ছেলের কাছেও আছে।’

ওমর সানি আরও লিখেছেন, ‘মেন্টর হিসেবে আমি ডিপজল ভাইয়ের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছি। কিন্তু সেই সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি।

ডিপজল ভাইয়ের ছেলের বিয়েতে জায়েদ খানের সাথে দেখা হলে এ ব্যাপারে সংযত থাকার অনুরোধ করছি। সে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে হঠাৎ তার পিস্তল বের করে এবং আমাকে /মে/রে/ /ফে/লা/র হুম/কি দেয়।

তাই একজন পি-লেভেলের সন্ত্রাসী বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্য হতে পারে বলে আমি মনে করি না। উল্লেখিত বিষয়টি বিশেষ বিবেচনা করে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।’

তবে ওমর সানীর সকল অভিযোগ রীতিমতো অস্বীকার করেছেন জায়েদ খান। এ ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ওমর সানী যেমনটা বলেছেন তেমন কিছুই হয়নি ঐ রাতে। এবং না তাকে কেউ চড় মেরেছে।

About Rasel Khalifa

Check Also

আপত্তিকর সেই ভিডিও নিয়ে মুখ খুললেন তিশা (ভিডিও)

সম্প্রতি ঢাকার দোহার উপজেলার এক জমিদার বাড়িতে নাটকের শুটিং চলাকালীন ঘটে বিব্রতকর একটি ঘটনা। ‘প্রেমিক …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *