Wednesday , December 25 2024
Breaking News
Home / ভিডিও / তবে কি ঘটনার শুরু ?যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলো ৪০ হাজার কোটি টাকা
তবে কি ঘটনার শুরু ? যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলো ৪০ হাজার কোটি টাকা Tags: Bangladesh Export Markets United States European Union Export Decline Trade Relations Economic Impact Garment Industry Germany Italy Belgium Export Earnings Labor Policy Business Concerns Political Relations Trade Embargoes Ministry of Commerce Diplomatic Initiatives Election Concerns Economic Challenges Bangla Tags: বাংলাদেশ রফতানির বাজার যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপীয় ইউনিয়ন পণ্য রপ্তানি কমছে বাণিজ্যিক সম্পর্ক অর্থনৈতিক প্রভাব পোশাক শিল্প জার্মানি ইতালি বেলজিয়াম রফতানি আয় শ্রম নীতি ব্যবসায়ী চিন্তা রাজনৈতিক সম্পর্ক বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কূটনীতি নির্বাচন উদ্যোগ অর্থনৈতিক চুনৌক বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির সবচেয়ে বড় দুই বাজার যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। কিন্তু চলতি অর্থবছরে এই দুই বাজারেই রপ্তানিতে ধস নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমেছে ৯ দশমিক ২ শতাংশ, ইউরোপীয় ইউনিয়নে ১০ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এর মধ্যে জার্মানি, ইতালি, বেলজিয়ামে রপ্তানি কমেছে আরও বেশি। রপ্তানি কমে যাওয়ার মূল কারণ হিসেবে অনেকে বাংলাদেশ সরকারের বৈরিতা এবং সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘোষিত শ্রমনীতিকে দায়ী করছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছে। তবে অনেকেই মনে করেন, এসব উদ্যোগের ফলে নিষেধাজ্ঞা এড়ানো সম্ভব হবে না। বিশেষ করে, অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিকে উপেক্ষা করে একতরফা নির্বাচনের দিকে যেভাবে সরকার এগিয়ে যাচ্ছে তাতে এই সমস্যা আরও ঘনীভূত হবে। রপ্তানি কমে যাওয়ার ফলে বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতি বিপর্যস্ত হতে পারে। কর্মসংস্থান হ্রাস পাবে, দারিদ্র্য বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাবে, যা আমদানি ব্যয় মেটাতে সমস্যা সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশ সরকারের উচিত অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করা। এছাড়াও, শ্রম খাতের উন্নয়নে পদক্ষেপ নেওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি করা। English Bangladesh is facing a significant decline in its exports, particularly to its two largest markets, the United States and the European Union (EU). The export of goods to the United States has decreased by 9.2 percent in the five months of July-November compared to the previous fiscal year, amounting to $3,640 million. The export to Germany, the highest income-generating country in the EU and the second-largest export destination after the United States, has also collapsed by 15.68 percent in the same period, amounting to $2,446 million. While there has been positive export growth in Italy so far, it turned negative in November, with a 67 percent decrease in the export of goods in the July-November quarter. Belgium, another major destination in the EU, witnessed a 10 percent decline in exports during the same period. Despite Bangladesh enjoying duty-free access to EU countries, the decline in exports to major markets like Germany and Italy is causing concern. The overall decrease in exports from these major markets is impacting Bangladesh's overall export earnings, leading to concerns among businessmen. Some attribute the decline to perceived hostilities between the Bangladesh government and these export markets. The recently announced labor policy by the U.S. President is also a significant concern, as highlighted in a letter from the Bangladesh Embassy in Washington, suggesting potential trade embargoes. To address the situation, the Ministry of Commerce in Bangladesh held a meeting with representatives from business organizations involved in exports. They plan to present the progress of Bangladesh's labor sector to diplomats from the United States and the EU. However, skepticism exists regarding the effectiveness of these initiatives in avoiding potential bans. Concerns are raised about the intensification of the problem as the country approaches elections, with potential consequences for the export income, overall economy, and the well-being of the people in Bangladesh.

তবে কি ঘটনার শুরু ?যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমলো ৪০ হাজার কোটি টাকা

About Babu

Check Also

যুক্তরাষ্ট্রের নয়া শ্রম নীতি নিয়ে প্রথমবারের মত জনসম্মুখে মুখ খুললেন পিটার হাস

যুক্তরাষ্ট্রের নয়া শ্রম নীতি নিয়ে প্রথমবারের মত জনসম্মুখে মুখ খুললেন পিটার হাস #পিটারহাস #মার্কিনরাষ্ট্রদূত #পোশাকশিল্প tag words : মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস পোশাক শিল্প আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার বাংলাদেশ বেসরকারি খাত সহযোগিতা ন্যূনতম মজুরি শ্রম নীতি পোশাক শ্রমিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক টেকসই উন্নয়ন মার্কিন কোম্পানি শক্তিশালী শ্রম আইন মার্কিন রাষ্ট্রদূত স্থিতিশীল পরিচালনা বাংলাদেশে প্রচার শ্রম আইন সশস্ত্রকরণ মজুরের অধিকার বাংলাদেশ পোশাক নির্মাতাদের ও রপ্তানিকারকদের সম্মিলিত দরকার ফারুক হাসান জিএমএমইএ (বাংলাদেশ পোশাক নির্মাতা ও রপ্তানিকারক সমিতি) গারমেন্টস গারমেন্ট উৎপাদক এবং রপ্তানিকারকগণের সমর্থন বৈশ্বিক শ্রম কৌশল ট্রেড ইউনিয়ন সামাজিক ন্যায় শ্রমিকের অধিকারের স্বাধীনতা মার্কিন প্রেসিডেন্ট অ্যান্থনি জে ব্লিঙ্কেন অ্যাডভান্সিং ওয়ার্কার এম্পাওয়ারমেন্ট রাইটস এবং হাই লেবার স্ট্যান্ডার্ডস গ্লোবালি বৈশ্বিক শ্রম কৌশল সরকারি সংস্থা American Ambassador Peter Haas Garment Industry International Labor Rights Bangladesh Private Sector Collaboration Minimum Wage Labor Policy Garment Workers Economic Challenges Bilateral Relations Sustainable Development American Companies Labor Laws Empowerment Rights and High Labor Standards Global Labor Skills Trade Union Social Justice Independence of Workers' Rights BMMEA (Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association) Faruk Hasan GMMEA (Garments Manufacturers and Exporters Association)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *