শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত। সেই সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোমবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় ঘোষণা করেন। এদিকে রায়ের পর এক মাসের মধ্যে আপিলের শর্তে জামিন পেয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে ইউনূসের রায় নিয়ে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সাউথ এশিয়া। ইউনূসের বিরুদ্ধে রায়কে রাজনৈতিক প্র/তিহিংসা বলে অভিহিত করেছেন তারা। তারা আরও বলেন, ড. ইউনূসের বিচার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করেছে।
অ্যামনেস্টি তার বিবৃতিতে যোগ করেছে যে ইউনূসের বিরুদ্ধে বিচার যে অসাধারণ গতিতে সম্পন্ন হয়েছে তা বাংলাদেশের অন্যান্য শ্রম অধিকার-সম্পর্কিত আদালতের মামলাগুলির অগ্রগতির সম্পূর্ণ বিপরীত।
ড. ইউনূসের কারাদণ্ডের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ড. ইউনূস বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হলেও বাংলাদেশে তার প্রবল প্রভাব রয়েছে।