বারবার অনুরোধ করেও শ্রম আদালতের সার্টিফাইড নথিপত্র না পাওয়ার অভিযোগ এনেছে মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী। ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ড. ইউনূস আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী।
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি এক মাসের মধ্যে আপিলের শর্তে জামিন পান গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই দিন এ মামলার রায় ঘোষণার পর আদালত এ আদেশ দেন।
এর আগে ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
গত বছরজুড়ে শ্রম আদালতের বারান্দায় ঘুরে বেড়াতে হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলার কারণে বিদেশে সভা-সেমিনারেও যেতে পারেননি। শ্রম আদালতে ২৪ ডিসেম্বর একটি নজিরবিহীন ১৩ দিনের যুক্তিতর্ক শেষ হয়। এরপর রায়ের জন্য নতুন বছরের প্রথম দিন সোমবার ধার্য করেন আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে মো. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।