Thursday , November 21 2024
Breaking News
Home / oddly / ট্রেনের ইঞ্জিনের নিচে লুকিয়ে ১৯০ কিমি পাড়ি, সহ্য করতে না পেরে অপ্রত্যাশিত কান্ড যুবকের

ট্রেনের ইঞ্জিনের নিচে লুকিয়ে ১৯০ কিমি পাড়ি, সহ্য করতে না পেরে অপ্রত্যাশিত কান্ড যুবকের

নেটদুনিয়ায় বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে যে ভিডিওগুলো বা বিষয়গুলো ভাইরাল হয় সেগুলো সাধারণত নতুন এবং আশ্চর্যজনক ঘটনার হয়ে থাকে। এবার ভিন্ন ধরনের একটি ঘটনা নেট দুনিয়ায় ভাই”রাল হয়ে যায়, যেখানে একজন ভারতীয় যুবক ট্রেনে না উঠে দীর্ঘ সময় ধরে ট্রেনের নিচে অবস্থান করে ১৯০ কিমি পথ পাড়ি দেন। ট্রেনের ইঞ্জিনের নিচে বসে দীর্ঘ যাত্রার এই অবাক করা ঘটনা দেখে অনেকেই হতবাক হয়েছেন।

কীভাবে এতটা দীর্ঘ সময় ধরে ট্রেনের নিচে বসেছিলেন ঐ যুবক তা এখন বিস্ময়ের ব্যাপার। ভারতের শরনাথবুধ পূর্ণিমা এক্সপ্রেসে। সেখানে ট্রেনটি প্রথমে রাজগীর থেকে গয়া স্টেশনে যায়। গয়ায় ঢোকার পর ট্রেনের চালক ওই যুবককে ট্রেনের নিচে দেখতে পান।

রাজগীর থেকে গয়া স্টেশনে নিরাপদ থাকলেও গয়া স্টেশনের ঠিক আগে থেকেই অদ্ভুত আচরণ শুরু করেন ওই যুবক। ফলে ট্রেনের ইঞ্জিনে আচ”মকা বিকট শব্দ শুরু হয়।

প্রথমে ট্রেনের চালক এই বিক”ট শব্দ শুনে দ্রুত ট্রেন থামানোর সিদ্ধান্ত নেন। ট্রেনটি গয়া স্টেশনে না ঢুকে মাঝপথে থামার পর ট্রেনের চালক টর্চ নিয়ে ট্রেনের ইঞ্জিন চেক করতে এসে যুবককে দেখতে পান।

ট্রেনের ইঞ্জিনের নিচে বসে এতক্ষণ কীভাবে নিজের ভারসাম্য বজায় রেখেছিলেন তা নিয়ে ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে ওই যুবকের ঘটনা।

তবে দীর্ঘ সময় একই অবস্থানে বসে থাকার পর শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই যুবক। কিন্তু এ ধরনের ঘটনার কারণ সম্পর্কে এখনো কোনো তথ্য পায়নি কর্তৃপক্ষ।

ওই যুবকের এই ধরনের সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন অনেক নেটিজনেরা। তবে তিনি কিভাবে ইঞ্জিনের তাপ সহ্য করে বসেছিলেন সেটা নিয়েও তারা মন্তব্য করেছেন। তবে ওই যুবকের নিকট থেকে পাওয়া ভাষ্য এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে ঐ যুবক দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে যেটা তাকে তার পরিচিতির শীর্ষে নিয়ে গেছে।

About bisso Jit

Check Also

অল্প বয়সে বিয়ে নিয়ে অভিভাবকদের যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

জনপ্রিয় ইসলামিক বক্তা শেখ আহমদুল্লাহ তার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে বিভিন্ন ইসলামিক বিষয়ের উপর একটি লাইভ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *