জ্বালানি তেল বিপণন সংস্থাগুলির জন্য ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল এবং অকটেনের জন্য নতুন মূল্য কাঠামো ঘোষণা করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত গেজেট জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ প্রকাশ করেছে।
সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুর ১২টা থেকে এই দাম কার্যকর হয়েছে বলে গেজেটে উল্লেখ করেছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ অধিদপ্তর। বলা হয়, জ্বালানি তেল বিক্রেতাদের কমিশন সমন্বয়ের জন্য এই আদেশ নতুন।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) তার সহযোগী কোম্পানিগুলোকে নতুন দামে বিক্রি করতে বলেছে। মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট)সহ প্রতি লিটার ডিজেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৯ টাকা। কেরোসিনের দাম বাড়ানো হয়েছে ১০১ টাকা ৪৪ পয়সা, কস্তুরিসহ অকটেনের দাম বেড়ে হয়েছে ১১৯ টাকা ৬২ পয়সা এবং পেট্রোলের দাম বাড়ানো হয়েছে ১০ টাকা ৪৪ পয়সা। কস্তুরীসহ ১১৪ টাকা ৮৬ পয়সা।
বর্তমানে ডিজেল ও কেরোসিন লিটার প্রতি ১০৯ টাকা, পেট্রোল ১২৫ টাকা ও অকটেন ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ডিজেলের নতুন মূল্য কাঠামো অনুযায়ী, মুসাক ১৩ টাকা ২৩ পয়সা যোগ করে প্রকৃত মূল্য 88 টাকা 21 পয়সা এবং এক্স-রিফাইনারি মূল্য ১০১ টাকা ৪৪ পয়সা। বণিক পর্যায়ে মুসাক ২ টাকা ১৪ পয়সা, মার্কেটিং কোম্পানির মার্জিন ৫০ পয়সা, পরিবহন ভাড়া তহবিল হিসাব ৯০ পয়সা, বিপিসির জ্বালানি তেল খাত উন্নয়ন তহবিল ১০ পয়সা, স্থাপনা মূল্য কেন্দ্র মূল্য ১০৫ টাকা ০৮ পয়সা। এর সাথে যোগ হবে ডিলারদের স্থানীয় পরিবহন খরচ (৪০ কিলোমিটারের মধ্যে) ৯৩ পয়সা, ডিলার ও এজেন্ট কমিশন ২ টাকা ৯৯ পয়সা। সব বিক্রি হবে ১০৯ টাকায়।
অন্যদিকে কেরোসিনের দাম ১৩ টাকা ৩৪ পয়সা, পেট্রোল ১৪ টাকা ৯৮ পয়সা ও অকটেন ১৫ টাকা ৬০ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।