এম এ মোনাফ সিকদার যিনি কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি তাকে হ’/’ত্যাচে’ষ্টার মা’মলা দায়েরের পর ঐ মা’মলায় জা’মিন পেয়েছেন মুজিবুর রহমান যিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র হিসেবে রয়েছেন। আজ (রবিবার) অর্থাৎ ৮ নভেম্বর দুপুরের দিকে জেরিন সুলতানা যিনি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ (হেডকোয়ার্টার্স) ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে রয়েছেন তার আদালতে আত্মসমর্পনের মাধ্যমে এই জামিন লাভ করেন অভিযুক্ত মেয়র মুজিব।
শুনানি শেষ হওয়ার পর মাম’লার পু’/লি’শ প্রতিবেদন জমা না দেওয়া পর্যন্ত আবুল আলা সিদ্দিকী যিনি কক্সবাজার বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা কক্সবাজার বারের সদস্য অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বারের সদস্য অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করেন বিচারক। .
এদিকে জামিন আদেশ পেয়ে আদালত প্রাঙ্গণ থেকে বেরিয়ে কক্সবাজারের ঐতিহ্যময় প্রাচীন মসজিদ বদর মোকামে গিয়ে শোকরানা নামাজ আদায় করেন মেয়র মুজিব। এ সময় তার অনুসারীরা সঙ্গে ছিলেন। শোকরানা নামাজের বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে প্রচার করা হয়।
গত ২৭ অক্টোবর (বুধবার) রাত ৯টার দিকে কক্সবাজার শহরের কলাতলী সুগন্ধা পয়েন্ট এলাকায় প্রধান সড়কের পাশের একটি শুটকি মার্কেটের সামনে মোনাফ সিকদারকে গু’/’লি করেন দুর্বৃত্তরা। এসময় তিনি সেখানে অন্যদের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছিলেন। যে মার্কেটের সামনে মোনাফ আড্ডা দিচ্ছিলেন সেই জমির দ’খ/ল-বেদ’খ/ল নিয়ে মেয়র মুজিব ও মোনাফদের মাঝে বিরোধ চলে আসছে। এ কারণে গু’/লি করার নির্দেশ দাতা হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমানকে প্রধান আ’সা’/মি করে সদর থা’/নায় একটি হ’/’ত্যাচে’ষ্টা মাম’লা করা হয়।
আ’/হ’তের বড় ভাই শাহজাহান সিকদার বা’দী হয়ে মেয়র মুজিবর রহমানসহ আট জনের নাম উল্লেখ করার মাধ্যমে গেল ৩১ অক্টোবর বিকেলের দিকে থা’/নায় গিয়ে মা’মলাটি করেন। এই মাম’লায় আরও আটজনকে আ’/সা’মি করা হয়েছে যাদের অজ্ঞাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মোনাফ ঐ ঘটনার পর থেকে এখনও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (সিএমসি) হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলমান রয়েছে।