Friday , September 20 2024
Breaking News
Home / Countrywide / জানা গেল যে কারনে ছাত্রকে প্রস্রাব খাওয়ালেন স্কুল শিক্ষিকা

জানা গেল যে কারনে ছাত্রকে প্রস্রাব খাওয়ালেন স্কুল শিক্ষিকা

একজন ছাত্রকে জোর করে প্রস্রাব খাইয়েছেন শিক্ষিকা। এই ঘটনা যোগাযোগ মাধ্যম ও গন মাধ্যমে সম্প্রতি বেশ ভইরাল হয় । ঘটনা সম্পর্কে জানতে এক দল সংবাদ কর্ম ওই ছাত্রের বাসায় গেলে পুরো বিষয়টি নিশ্চিত হয় তারা। ঘটনা সূত্রে জানা যায়, নওগাঁর ধামইরহাটে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলের ছাদে প্রস্রাব খাওয়ানোর অভিযোগ উঠেছে। শাহানা বেগমের ( Shahana Begum ) বিরুদ্ধে মো. ( Md. ) মঙ্গলবার বিকেলে ( Tuesday afternoon ) ( afternoon ) উপজেলার চকচান্দিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়। এতে ক্ষোভে ফেটে পড়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। নি/ র্যাতিত পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র সাব্বির ( Sabbir ) বলেন, “মঙ্গলবার বিকেলে ( Tuesday afternoon ) ( afternoon ) আমি স্কুলের ছাদে প্রস্রাব করছিলাম যখন দেখলাম অনেক লোক প্রস্রাবের জন্য অপেক্ষা করছে। আর সেই কারণেই মহিলাটি আমাকে প্রচণ্ড আ/ ঘাত করল এবং তার হাতে একটি প্লাস্টিকের বোতল নিয়ে বলল এখানে প্রস্রাব কর, আমি ভয়ে প্রস্রাব করি’। তারপর বলল, এখন তুমি এই প্রস্রাব খাও, না খেলে তোমাকে মে/ রে ফেলব। আমি ভয়ে প্রস্রাব খেয়ে বাসায় গিয়ে বাবা-মাকে পুরো ঘটনা খুলে বললাম।

সাব্বিরের মা সাবিনা আক্তার বলেন, “আমার ছেলে অপরাধ করলে আমি অভিভাবককে জানাবে। আমাকে না জানিয়ে সহকারী শিক্ষিকা শাহানা ম্যাডাম আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে মা/ রধর করে প্রস্রাব করিয়ে খইয়ে দিল। আমাদের সন্তানের নিরাপত্তা কোথায়? সন্তানদের নিরাপত্তার স্বার্থে অভিযুক্ত শিক্ষককে বরখাস্তের দাবি জানান তিনি।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত প্রফেসর মো. শাহানা বেগম বলেন, আমি রাগ করে বললাম, ছাদ থেকে প্রস্রাব করলে কেন, এখন এই প্রস্রাব খাও? কিন্তু তিনি অস্বীকার করেছেন যে তিনি নিজে খাওয়াননি। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে এরশাদ আলী (ডলার) জানান, ঘটনার সময় তিনি সেখানে ছিলেন না।

তিনি অফিসে একটি বিশেষ কাজে ব্যস্ত ছিলেন। পরে সহকারী শিক্ষক তানজিলার মুখ থেকে বিস্তারিত শুনে ঘটনার নিন্দা জানান। ধামইরহাট উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. আজমল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুরো ঘটনা শুনেছি। খুবই দুঃখজনক বিষয়। আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই ঘটনায় অনেক পাঠক তাদের মন্তব্যে লিখেছেন, এই মহিলার শিক্ষকতা করার বা দেওয়ার কোন যোগ্যতা নেই। অবিলম্বে তাকে বহিষ্কার করা উচিত। আর তাকে নৈতিক শিক্ষা ও মানবিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত এটি ছেড়ে যাবেন না।

তারা রাজনৈতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক, তাই তাদের অনেক সাহস, এবং বালোদ শিক্ষক হয়েছেন। সে জাল টাকা দিয়ে সরকারি চাকরি নিয়েছে, সে জন্যই সে এত ক্ষমতাবান। শিক্ষকের নাম নিয়ে লজ্জা, প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক যদি এমন হয়, তাহলে তিনি কি একটি শিশুকে নৈতিকতা শিক্ষা দেবেন? আপনার নিজের শিক্ষার অভাব আছে? এই ধরনের শিক্ষকদের শাস্তি বা অপসারণ করতে হবে। শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা নেই

আমি এবং একজন অভিভাবক বলতে চাই এই নিম্নমানের শিক্ষককে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক।

About Nasimul Islam

Check Also

আ.লীগ ও তৃণমূল থেকে বিএনপিতে যোগদানের হিড়িক

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে বিএনপিতে যোগদানের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *