বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ হারুন, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিক ও কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল রাতে নিজ নিজ বাড়ি থেকে তাদের আটক করা হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এই নিউজ গনমাধ্যমে প্রকাশের পর অনেকেই তাদের মন্তব্য প্রকাশ করেছেন মানবজমিনে, তারা লিখেছেন, মনে হচ্ছে এই সরকার শেষবারের মত গ্রেফতার আতংক শুরু করেছে। আওয়ামীলীগের মরন কামড় শুরু হয়ে গিয়েছে।
অন্য আরেক জন পাঠক লিখেছেন, মীর্জা ফকরুলসহ সবই গ্রেফতার হবেন। যে সমস্ত আসনে আওয়ামীলীগের সংসদসদস্য প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে বেছে বেছে সেই আসনের বিএনপি প্রার্থীদের আটক করা হবে।এরপর তাদের এমপি করে নিয়ে আসার শর্তে রাজী হলে জামিন পাবেন।কারন আওয়ামীলীগ জানে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করবে।তাই আওয়ামীলীগ ২০০ সিটে আর বাকী ১০০ সিট যেগুলোতে আওয়ামীলীগ জামানত হারাবে সেই সিট গুলো ও-ই আসনের বিএনপি হোক বলা অন্য দলের হোক তাদের দিয়ে দেয়ার জন্য এ-ই ধরপাকর চলছে। সমঝোতা হলে মুক্তি মিলবে না হলে নয়।
অপর জন্য লিখেছেন, ২৮ তারিখ পর্যন্ত কতজনকে তারা বধ করবে সেটার উপর নির্ভর করবে তারা আন্দোলন ঠেকাতে পারবে কি না। বি এন পি তো ৩ স্তরের কমান্ডারদের নাম ঠিক করে দিয়েছে সবাইকে কি বন্দী করা সম্ভব?