২০০৭ সালের ( year ) আগে জন্মগ্রহণকারী নাগরিকরা এবার ভোটার হতে পারবেন। ২০ মে ( May ) থেকে ভোটারদের হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহের জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে তাদের তথ্য নেওয়া হবে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি ( EC )) একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। তরুন ভোটার যাতে আগামীতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন এজন্য নির্বাচন কমিশন থেকে এমন উদ্যেগ নেয়া হচ্ছে।
সূত্র জানায়, ২০ মে ( May ) থেকে ২০০৭ সালের ( year ) ১ জানুয়ারি বা তার আগে জন্মগ্রহণকারী নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। তিন সপ্তাহ ধরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের কাজ চলবে। ফটো, বায়োমে ( May )ট্রিক ও চোখের আইরিসের জন্য কেন্দ্রের নাম ও সময় পরে জানানো হবে।
এ প্রসঙ্গে এনআইডির মহাপরিচালক একেএম হুমায়ুন কবির ( AKM Humayun Kabir ) বলেন, ভোটার হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে হালনাগাদের তথ্য পেলে আমাদের জন্য ভালো হবে । কারণ, হালনাগাদের তথ্যের পর আমাদের কিছু কাজ আছে। হালনাগাদের শুরু হলে আমরা আমাদের কাজগুলো শুরু করতে পারব।
ইসি ( EC ) সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে পড়া রোগের কারণে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন। প্রথম ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি করা হয় ২০০৭-২০০৮ সালে। এরপর ২০০৯, ২০১২, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৭ এবং অতি সম্প্রতি ২০১৯-২০২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। শেষবার তিন বছরের ডেটা একত্রে, অর্থাৎ ১ জানুয়ারি, ২০০৪ বা তার আগে জন্মগ্রহণকারী নাগরিকদের ভোটার করা হয় ।
দেশে বর্তমানে ভোটার ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন। এতে পুরুষ ৫ কোটি ৭৬ লাখ ৮৯ হাজার ৫২৯ জন এবং নারী ভোটার ৫ কোটি ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ২৭ জন। এছাড়াও ৪৫৪ জন তৃতীয় লি/’ঙ্গ ভোটার রয়েছে।
প্রসঙ্গত, বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে পড়া রোগের কারনে ভোটার তালিকা তথ্য হালনাগাদ করা সম্ভব হয়নি। নতুন নাগরিক যার ভোটার হবার যোগ্য কিন্তু ভোটার হতে পারেন নাই তারা ভোটাধিকার প্রয়োগসহ নানা সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে পড়া রোগের আক্রা/ন্ত কমে ( May ) যাওয়ায় নির্বাচন কমিশন নতুন ভোটাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে।