সম্প্রতি কিছু সিনেমা আলোচনায় আসতে কিছু কাহিনীতে অবলম্বন করা হয় যা অনেক ক্ষেত্রের বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। হয়তো দেখা যায় সিনেমাটি ব্যাপক আলোচনায় থাকে কিন্তু সেটি কিছু এমন প্রভাব ফেলায় যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের বিপরীতে যায়।কিন্তু সে ব্যাপারে অনেকের মাথা ব্যাথা থাকে না কিন্তু দিন শেষে আলোচনার শিরোনামে থাকে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ডাঃ আব্দুন নূর তুষার হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
গু ফিয়াটা মাথা থেকে যাচ্ছে না। বাঁধন আমাদের প্রিয় বলে জোর করে বা সে দারুণ অভিনয় করেছে একথা গায়ের জোরে বলার কারণ নাই। এর চেয়ে রবীন্দ্রনাথের না খাওয়া হোটেল ভালো ছিলো। পোস্টারে বাঁধন নাই। ছবিতে এটা না থাকার মতোই। এটা একটা গু জামিল দেয়া ছবি।
গানগুলাও গু।
আর জামাত কি এইটা ভরেদাজ বাবু বোঝেই না। পার্টিতে ফোক সং এর সাথে মদ্যপানকারী নেতা – এগুলো হলো বালিউডি গু পন জ্ঞান থেকে আসা বুদ্ধি।
নার্ভগ্যাস পানি বা অ্যালকোহলে দ্রবীভূত করার বুদ্ধিটাও আজ গু বি। কারণ কয়টা স্প্রে করলে লেথাল ডোজ হবে আর এটা স্প্রে করার সময় একা থাকার সম্ভাবনা কতটুকু? আর যারা প্যাক খুলেছে তাদের এটা স্প্রে করেই দেখার কথা যে এটা কোনো কোরোসিভ কেমিক্যাল এসিড বা অন্যকিছু কিনা!
ক্যারোটিড ধমনি কাঁটাচামচ দিয়ে ছিদ্র করলে অন্তত বিশ মিনিট লাগবে প্রাণবায়ু যেতে। আর ক্যারোটিড দুপাশে দুটো থাকে। একটা ছিদ্র করলে এভাবে ধপাস পতন হয় নাহ
এই ছবিতে গাব্বি মেয়েটাই আসল চরিত্র। একটা গু রু রজনীশ টাইপ গু রুত্বপূর্ণ অপ্রয়োজনীয় ক্যারেকটার আছে।
টাবুর অভিনয় আরেকটা ফ্যালটস টেট্রালজি। যুক্তিহীন। অপ্রাসঙ্গিক সব কাজ কাম করাই তার কাজ। কারো খাওয়ায় বিষ দিতে তাকে আমেরিকায় যেতে হয়?
এই ছবিতে যেটা সবচেয়ে আপত্তিকর সেটা হলো অপ্রয়োজনীয়ভাবে মনিটরে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটা শট ব্যবহার করা হয়েছে।
এরকম একটা চলচ্চিত্রে তার ছবি ব্যবহারের আগে অনুমতি নিতে হয় কি? আমার পরামর্শ এই অনুমতি নেয়া বাধ্যতামূলক করা উচিত
আর এই ছবির গল্প দেখলে মনে হয় বাংলাদেশ একটা বেঈমানে ভরা দেশ।এই ছবির গু মাথা থেকে বের করতে হলে ভরেদাজ সাহেবকে সামনে পাওয়া দরকার।
গু য়েন্দা বা গু প্তচর নিয়ে ছবি বানাতে হলে কিছু জিনিস বুঝতে হয়। গু টি বাজি থেকে গু লি চালনা সব কিছুর ই কারণ থাকতে হয়। এটা তো শেক্সপিয়ার এর লেখা না।
মীম আর মেহজাবীন এটাতে অভিনয় না করে খুব ভালো করেছে। গু ড জব।