রাজধানীর বাড্ডা থানার নাশকতার মামলায় গ্রেফতারের পর সাবেক উপ-ভূমিমন্ত্রী ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে আদালতে হাজির করা হয়।
এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো.রিপন উদ্দিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করেন। অপরদিকে আসামিরা জামিনের আবেদন করেন। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. আলী হায়দারের আদালতে শুনানি শুরু হয়।
অভিযুক্ত দুলু নিজেই কথা বলতে চেয়েছেন। বিচারক অনুমতি দিলে তিনি বলেন, আমাকে প্রতি মাসে কেমোথেরাপি দিতে হয়। আমেরিকা থেকে ওষুধ না আসায় গত ৩ অক্টোবর টাকা দিতে পারিনি। এখন মেডিসিন এসেছে। কেমোথেরাপিতে অনেক টাকা খরচ হয় কিন্তু আমি তা ম্যানেজ করতে পারিনি। অনেক কষ্টে টাকা ম্যানেজ করেছি। ডাক্তার বললেন, আমি আর চার বছর বাঁচবো। তার মধ্যে এক বছর চলে গেছে।।
এ মামলায় গ্রেফতারকৃত অন্য আসামিরা হলেন- ভোলা যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেন, আবির ইসলাম সাত্তার, মোঃ তাজ মোহাম্মদ খান মামুন, মোঃ শিমুল বিশ্বাস, মোঃ সোহেল, মোঃ মোস্তাক হোসেন মুন্না, আব্দুল মান্নান শেখ বাবু। , মাকসুদুর রহমান, গোলাম মোস্তফা ও শাহিনুর রহমান।