যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি ঘোষণার প্রায় চার মাসের মাথায় শুক্রবার থেকে এই ভিসা নীতি প্রয়োগের ঘোষণা জানান যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। তার বিবৃতিতে উঠে এসেছে যে ভিসা নীতির আওতায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যরা অন্তর্ভূক্ত রয়েছেন। তবে বাংলাদেশে ভিসা নীতি প্রয়োগের খবর আসতেই এটি নিয়ে উঠেছে নানা আলোচনা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই প্রসঙ্গ নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন লেখক আরিফুজ্জামান তুহিন। নিচে তার সেই স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হল –
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাম্বেসডর পিটার হাস অনেক আগবাড়িয়ে বলছেন। তিনি বলেছেন, গণমাধ্যমের ওপরও ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হবে।
বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান অ্যাডভোকেসি হলো ফ্রিডম অব মিডিয়া,ফ্রিডম অব স্পিস,মানবাধিকার।
যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের আগে দুই দলের মিডিয়া ঘটা করে প্রপোগান্ডা করে। অবশ্য সেখানে দিনের ভোট অন্য কোনো বেলাতে হয় না।
কিন্তু গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে সরব থাকা দেশটি চাইলেও কী তাদের ভিসা নীতি প্রয়োগ করতে পারবে? পারবে না।
ফলত,যারা লেবুর বাম্পার ফলন এবং প্রচুর প্রোপাগান্ডা করছিলেন তারা ভয় পাইয়েন না।দলীয় সংগীত গেয়ে ফের প্রপোগান্ডায় লেগে পড়েন।
আমার ধারণা ড্যান মজিনার মত পিটার হাসের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ থেকেই শেষ হবে।