জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিএনপির অন্যতম দুই ত্যাগী নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে তাদেরকে রাজধানী ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময়ে জামিন মঞ্জুর না করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত।
এছাড়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে আদালতে নেওয়ার আগে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালতে জামিন নামঞ্জুর করা হয়। বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে গোয়েন্দা পুলিশের একটি সাদা মাইক্রোবাসে করে তারা আদালত প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। এদিকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরাও আদালত চত্বরে মিছিল করেন। তিনি আগামীকালের সমাবেশ নিয়ে স্লোগান দেন। জিয়ার সৈনিক এক হও লড়াই কর’ ‘আগামীকালের সমাবেশে যোগ দিন, সফল করুন’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এছাড়া মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে আদালতে নেওয়ার আগে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালতে জামিন নামঞ্জুর করা হয়। বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে গোয়েন্দা পুলিশের একটি সাদা মাইক্রোবাসে করে তারা আদালত প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। এদিকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরাও আদালত চত্বরে মিছিল করেন। তিনি আগামীকালের সমাবেশ নিয়ে স্লোগান দেন। জিয়ার সৈন্যরা ‘ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করো’, ‘আগামীকালের জনসভায় যোগ দাও, সফল করো’ স্লোগান দেয়।
এদিকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে আদালতে নেওয়ার আগে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ডিএমপির লালবাগ জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) বলেন, যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এড়াতে এ ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মুহিত কবির সেরনিয়াবাত।
তিনি বলেন, আদালতে যাতে কোনো বিশৃঙ্খলা না হয় সেজন্য আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
তবে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীরা দাবি করেছেন, সমাবেশের জের ধরে বিএনপি নেতাকর্মীদের কোনো কারণ ছাড়াই গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হচ্ছে। এ ঘটনায় ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন তারা।