নোয়াখালীর সেনবাগের ছিলাদী গ্রামে এক গৃ’হ’ক’র্মী’কে (১৫) নি’র্যা”ত”ন ও চে’ত’না’না’শক ও’ষু”ধ সে’বন করি’য়ে ‘দৈ’হি’ক মি’ল’নে’ বাধ্য করার অভিযোগে দিলরুবা আক্তার তুহিন নামে এক মহিলা লীগ নেত্রীসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই তাদের দুজনকেই বিচারকের মুখোমুখি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে সম্প্রতি আলোচিত এ ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে বেশ চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে।
এর আগে বুধবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে আসামিদের নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। গত মঙ্গলবার সোনাইমুড়ী থানার পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। লিখিত অভিযোগ ও ভুক্তভোগী সুত্রে জানা যায়, ভিকটিম গৃ’হকর্মী মাসিক পাঁচ হাজার টাকা বেতনে অভিযুক্ত গৃহ’ক’র্মী দিলরুবার বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ নেন। কিছুদিন পর ২নং অভিযুক্ত বিবাদী অপরিচিত লোকজন এনে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে ভিকটিম প্রতিবাদ করলে তাকে ‘শা’রীরি’ক ও ‘মান’সি’ক ”নি’র্যা”’ত”ন করে কক্ষে আট’কে রাখে।
ভুক্তভোগী আরো জানান, ১নং আসামি আমাকে সোনাইমুড়ির দিলরুবার ভাড়া বাসায় নিয়ে আসে। সেখানেও তিনি জোরপূর্বক খারাপ কাজে বাধ্য করার চেষ্টা করেন এবং ভিডিও ধারণ করেন। একপর্যায়ে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে দৈহিক মিলনে বাধ্য করে। পরে ভিকটিম পালিয়ে যায়। ‘নি”’র্যা”তি”তা’ জানিয়েছেন যে সে ও তার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। পরে দুই মহিলা লীগ নেত্রীর সহায়তায় ওই তরুণী নোয়াখালীর পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করেন।
পরবর্তীতে এ ঘটনায় সোনাইমুড়ী থানার এএসআই মো.ইউনুছ মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, থানায় মামলা দায়েরের পরপরই মহিলা লীগের ওই নেত্রীকে গ্রেপ্তারের মুখোমুখি করা হয়। এই মুহূর্তে কারাগারেই রয়েছন তিনি।