সম্প্রতি বাংলাদেশের চামড়া শিল্পের অবস্থা খুবই খারাপ। কিছু দিন আগেও এই শিল্পে বাংলাদেশের অপার সম্ভবনা ছিল কিন্তু বর্তমানে সম্পর্ন বিপরীত। অথচ চামড়া ব্যবসার এমন হাল কেন হয়েছে তার অনেকেই জানেন না। বিষয়টি নিয়ে কেউ তেমন ভাবেন না কারনও সন্ধান করেন না। চামড়া ব্যবসায় খারাপ হওয়ার সম্পর্কে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
কোরবানির চামড়া এবং তার বিক্রি থেকে পাওয়া অর্থ ছিল বাংলাদেশের মাদ্রাসা ও এতিমখানার আয়ের অন্যতম উৎস। আপনারা খেয়াল করে দেখেছেন এই চামড়ার বানিজ্যকে কোন এক অদ্ভুত কায়দায় একেবারে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। কোরবানির চামড়া এখন আর বিক্রি হয় না। কোন দাম নেই। নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করা যাচ্ছে না। লাখ লাখ টন চামড়া নষ্ট ও পচে যাচ্ছে।
এত ক্ষীণ বুদ্ধি তারা কোথায় পেল তা কখনোই আমার মাথায় আসেনি। কিন্তু এই চামড়া ব্যবসা যে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে তা কি কেউ বোঝেন?
আচ্ছা, এরা কি মানুষ? কী ভয়ানক প্রতিহিংসা এদের। গরীবের হক এইভাবে কোন মানুষ নষ্ট করতে পারে সেইটা হাসিনার শাসন না দেখলে বুঝতাম না।
প্রসঙ্গত, দেশের গরীব মানুষের হক সুকৌশলে নষ্ট করছে সরকার বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। বিষয়টি এমন ভাবে করা হচ্ছে যে সাধারন ভাবে বুঝার উপায় কারর সাধ্য নেই।