Friday , November 22 2024
Breaking News
Home / Entertainment / কিয়ারার সেই বিতর্কিত আবেদনময়ী ছবি নিয়ে যা বললেন ফটোগ্রাফার

কিয়ারার সেই বিতর্কিত আবেদনময়ী ছবি নিয়ে যা বললেন ফটোগ্রাফার

কিয়ারা আদভানি একজন জনপ্রিয় বলিউড অভিনেত্রী। তবে নানা কারণে বারবার বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন এই অভিনেত্রী। তবে সম্প্রতি নিজের একটি পুরনো ছবির মাধ্যমে আবারও আলোচনায় এসেছেন তিনি। ছবিতে, কিয়ারাকে সবুজ পাতায় মোড়ানো তার নগ্ন দেহের মাধ্যমে একটি আকর্ষণীয় চেহারা দিতে দেখা যায়। জানা গেছে, কিয়ারার এই ছবিটি তুলেছেন বলিউড ও ফ্যাশন জগতের জনপ্রিয় ফটোগ্রাফার ডাব্বু রত্নানি।

ডাব্বু রত্নানি প্রতি বছর বলিউড তারকাদের ছবি দিয়ে ক্যালেন্ডার প্রকাশ করেন। তার ক্যালেন্ডার শ্যুটে বিভিন্ন সময়ে বলিউডের শীর্ষ অভিনেতারা বিভিন্ন লুকে ধরা পড়েছেন।

2020 ক্যালেন্ডারে 6 বলিউড নায়িকারা জায়গা পেয়েছেন। কিয়ারা আদভানি ছিলেন তাদের একজন। এই ছবিতে গাছের পাতা দিয়ে নিজের লজ্জা দূর করেছেন এই অভিনেত্রী। ছবি প্রকাশের পর আলোচনার শীর্ষে চলে আসেন কিয়ারা। বিষয়টি নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। এই ঘটনার পর কেটে গেছে ৩ বছরেরও বেশি সময়। ফটোগ্রাফার ডাব্বু রত্নানি পুরোনো বিষয় নিয়ে মুখ খুললেন।

সিদ্ধার্থ কাননকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডাব্বু রত্নানি বলেন, ‘লকডাউনের সময় সবাই বাড়িতে বসে ছিল। তখন সবাই অনলাইনে বেশি সময় কাটাত। 2020 সালে মুক্তি পায় ছবিটি।তাই হয়তো একটু বেশি সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। বিশ্বাস করুন, এর থেকেও সাহসী ছবি তুলেছি। কিন্তু তাদের নিয়ে কোনো বিতর্ক হয়নি। অনেক ফটোগ্রাফার বিতর্কিত শ্যুট করেছেন, কিন্তু ফটোশুট নিয়ে এত আলোচনা কখনো হয়নি।

ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এই ফটোগ্রাফার বলেন, ‘কিয়ারা আদভানির ছবিটা খুব সুন্দর ভাবে তোলা হয়েছে। শুধু তার মুখে সাহসিকতার ছাপ ছিল না। অনেক কিছুই আপনার কল্পনার বাইরে। ছবিগুলো আপনি যা ভাবছেন ঠিক তাই। অনেক কিছুই অকল্পনীয়। আমি মনে করি না কেউ কিয়ারাকে সেক্সি হিসেবে কল্পনা করেছে। এর আগে মুক্তি পেয়েছে ‘কবীর সিং’। এরপর হঠাৎই সেক্সি ছবিতে অবতারে কিয়ারা। সময় নিজেই এটিকে আরও বিতর্কিত করে তুলেছে।

About Zahid Hasan

Check Also

বিয়ের এক বছরের মাথায় মৌসুমী মুখে ডিভোর্স প্রসঙ্গ, যা জানা গেলো

‘লাক্স তারকা’র মাধ্যমে বিনোদন জগতে পা রাখা ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ সংসার এবং …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *