বাংলাদেশে ( Bangladesh ) অনেক ব্যবসায়ী রয়েছে যারা বেআইনি ভাবে মদ বিক্রি করছে। তবে বাংলাদেশে ( Bangladesh ) এই দ্রব্যটি বিক্রি করতে হয় তাহলে তাকে লাইসেন্স নিতে হবে। লাইসেন্স ব্যতীত যদি কেউ এই দ্রব্যটি বিক্রি করে তহলে বাংলাদেশে ( Bangladesh ) আইন অনুযায়ি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ( Asaduzzaman Khan ) কামাল। তিনি আরো বলেন, মা”দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের নিয়ম মেনে মদ বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি ( Government ) মা”দকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মান উন্নয়নে আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। মা’দকের বিস্তার রোধে সরকার ( Government ) অ্যালকোহলের ব্যাপারে নমনীয় হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটি সফট ড্রা”গস এবং অন্যটি হার্ড ড্রা”গস। সারা বিশ্বে চলছে কোমল ওষুধ। আমরা লাইসেন্সের মাধ্যমে কিছু প্রতিষ্ঠান, হোটেল-রেস্তোরাঁ-ক্লাবকেও লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মানছে যারা শর্ত মানছে তাদের আমরা লাইসেন্স দিচ্ছি।
কভারেজ বাড়বে কিনা তা নির্ভর করে তারা কতটা ভালোভাবে আমাদের নিয়ম মেনে চলে তার উপর। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া. যে কেউ আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মা”দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কিছু মানদণ্ড আছে, তারা সেগুলো পূরণ করতে পারলেই লাইসেন্স দেওয়া হবে।
অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, যখনই প্রয়োজন তখনই আইনটি ব্যবহার করা হয়। এখন মা”দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে আইন আছে, সেখানে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেব। কিন্তু এই মুহূর্তে আমরা এটার প্রয়োজন মনে করি না।
মা”দক প্রতিরোধ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মা”দকে আ”সক্ত হলে সর্বস্ব হারাবেন। তাই মা”দক প্রতিরোধ ও প্রতিকারে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। ওষুধের চাহিদা ও সরবরাহ কমাতে কাজ করছে মন্ত্রণালয়। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে আলোচনার কারণে ফে”নসিডিলের সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভ”য়ংকরভাবে ই”’য়াবা আসছে। তরুণরা এতে আ ‘’ক্ত হয়ে পড়ছে।
উল্লেখ্য, বেআইনি ভাবে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের নিষিদ্ধ দ্রব্য আমদানি হচ্ছে। যে সকল দ্রব্যের কোন হিসাব নেই সরকারের কাছে। অপ্রাপ্ত বয়স্কদের কাছে অনাআসে বিক্রি হচ্ছে এসকল নিষিদ্ধ দ্রব্য। এসকল কর্মকান্ডে সাথে জড়িত অনেক ব্যক্তিকে আইন-শ্রংঙ্খলা বাহিনির আওতায় নিয়ে আসলেও বিপুল পরিমান অর্থ খরচ করে আইনের বেড়া জাল থেকে নিজেকে রক্ষা করে আবারো জড়িয়ে পড়ছে বলে জানিয়েছেন অনেকেই।