বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের সুযোগ্য কন্যা এবং পরপরপ তিন বার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন শুধুমাত্র বাংলার মানুষের জন্য। তাদের সকল ধরণের দুর্দশা থেকে মুক্তি দিয়ে সব সময় জনগনের পাশে থাকতে চান প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি তিনি তার এক বক্তব্যে বলেছেন বিদেশিরা রিকোয়েস্ট করে ওদেরকে একটু জায়গা দেওয়া যায় কিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যারা অগ্নিসংযোগ করে মানুষ প্রাননাশ করেছে, যারা অপারেশন ক্লিনহার্টের মাধ্যমে আমাদের নেতা-কর্মীদের নির্যাতন ও প্রাননাশ করেছে তারা আজ বিদেশীদের কাছে কাঁদছে। বিদেশিরা অনুরোধ করছেন তাদের যদি কিছু জায়গা দেওয়া যায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে তাদের জায়গা দেওয়া যায় কিনা।
২১শে আগস্ট গ্রে/’নেড হামলার ভয়াবহ দিনের স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। আজ রোববার (২১ আগস্ট) আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১শে আগস্টের হামলা আমাকে হত্যার পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। ২১ আগস্টের আগে খালেদা জিয়া বিভিন্ন জনসভায় বলতেন, শেখ হাসিনা বিরোধীদলীয় নেত্রী হবেন না, প্রধানমন্ত্রী হওয়া যাক। এই ভাষণের রেকর্ড এখনও বিদ্যমান। তার মানে সে আগে থেকেই জানত যে আমি খু/’ন হতে যাচ্ছি, নইলে সে এমন কথা কিভাবে বলতে পারে।
প্রসঙ্গত, বাংলার মানুষ চায় ঠিক শেখ হাসিনার মত একজন প্রধানমন্ত্রী যিনি জনগনের দুঃখ ও কষ্টের সময়ে বসে থাকতে পারেন আ, ছুটে যান তাদের দুঃখ-দুর্দশা দূরীভূত করতে। এমন মানব দরদী প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ইতিহাসে সত্যিই নজীরবিহীন।