সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বিরোধী দল বিএনপির মিছিলে সং/ঘর্ষে পুলিশ বাহিনীর গু/লিতে নি/হত হয় শাওন প্রধান নামে এক যুব দল কর্মী। পরে বিষয়টি নিয়ে পরস্পরকে দোষারোপ করে। প্রথমে আওয়ামীলীগে নেতার ভায়েস্তা বলে দাবি করা হলো পরে ঘটনার সত্যতা মিলে। এর পর থেকেই বিভিন্ন মহল তার পরিবারকে হয়রানির করছে বলে অভিযোগ করে নি/হত শাওনের মা। এবার হয়রানি বিষয় প্রসঙ্গল তুলে নিহত যুব দল কর্মী শাওনের মা যা বললেন।
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সং/ঘর্ষে নি/হত যুব নেতা শাওন প্রধানের পরিবারের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। শাওনের মা অভিযোগ করেছেন যে তাকে বাড়িতে হয়রানি করা হচ্ছে এবং কাগজপত্রে সই করার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে।
শনিবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ফতুল্লা থানা বিএনপির আহ্বায়ক জাহিদ হাসান রোজেলের নেতৃত্বে বিএনপির নেতারা নি/হত শাওনের পরিবারের খোঁজখবর নিতে তার বাড়িতে যান। এ সময় তারা শাওনের কবর জিয়ারত করেন।
পরে বিএনপি নেতারা নি/হত শাওনের বাড়িতে যান। তারা শাওনের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এ সময় শাওনের মা বলেন, ‘কত দিন আমাকে দেখতে আসবে? আমি শাওনের হ/ত্যার বিচার চাই। আমি এই দুই ছেলেকে নিয়ে নিরাপদে থাকতে চাই। আমাকে নিরাপদে থাকতে দেয় না বা/বা। আমি ছেলেদের নিয়ে খুব ভয় পাই। তারা আমার স্বাক্ষর চায়, এটা ওটা নি/তে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘‘বাপ হারা/ইসি এই দল দিয়া, ছেলে হারা/ইলাম এই দল দি/য়া। আমার ছেলেও এভাবে মা/রা গেছে। ‘
গত ১ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সং/ঘর্ষে শাওন প্রধান গু/লিবিদ্ধ হয়ে নি/হত হন। শাওনের মৃ/ত্যুর ঘটনায় শাওনের বড় ভাই মিলন হোসেনসহ দিয়ে বিএনপির ৫ হাজার নেতাকর্মীসহ অজ্ঞাতনামা আসামি করে বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।
এ ছাড়া পুলিশের ওপর হা/মলা ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে জেলা বিএনপির ৭১ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৭০০ থেকে ৮০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, নানা ভাবে শাওনের পরিবারকে হু/মকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে বলে জানায় তার পরিবার। এমন পরিস্থিতি শাওনের মা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পরিবার নিয়ে বলে অভিযোগ করে।