মান-অভিমান ছাড়া ভালবাসা কখনও পূর্ণতা পায় না, এটা যেন প্রেমের ক্ষেত্রে একটি অপরটির এপিঠ ওপিঠ। বিভিন্ন কারণে প্রিয় মানুষটির সাথে মান-অভিমান হয়ে থাকে সেখানে প্রায় থাকে সামান্য কোনো বিষয়। অনেক সময় ভুল বোঝাবুঝির কারনেও মান-অভিমানের সৃষ্টি হয়। এই অভিমানের কারনে মাঝে মাঝে প্রেমিক প্রেমিকার মাঝে কথাবার্তাও বন্ধ হয়ে যায়। সময়ের সাথে সাথে, তারা এই বিষয়টি আর রাখেন না মিটিয়ে নেন।
কিন্তু এক তরুণী পু’লি/শের নিকট তার প্রেমিকের কথা বলা বন্ধ করার বিষয় নিয়ে অভিযোগ করেন। তবে ওই তরুণীর এই ধরনের অভিযোগকে উড়িয়ে দেয়নি পু’লি/শ। সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের মধ্য প্রদেশের ছিন্দওয়ারা এলাকার এক তরুণীর সাথে তার প্রেমিক কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছেন, পু’লিশের কাছে গিয়ে এই অভিযোগ করেন।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেমিকের জন্মদিনে ওই তরুণী তাকে শুভেচ্ছা জানাননি। এই নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগ’ড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে মেয়েটির প্রেমিক তার সঙ্গে কথা বন্ধ করে দেন। মেয়েটি অবশ্য বেশ কয়েকবার প্রেমিকের মান ভাঙানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাতেও তার প্রেমিকের মন গলেনি।
কোনোভাবেই প্রেমিকের মান ভাঙাতে না পেরে শেষমেষ পু’লি/শের শরণাপন্ন হন ওই তরুণী। পু/লি’শকে গিয়ে অনুরোধ করেন প্রেমিকের সঙ্গে তাকে কথা বলিয়ে দিতে।
তরুণীর অভিযোগের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে তার প্রেমিককে ডেকে পাঠায় পু/লি’শ। ঐ প্রেমিক-প্রেমিকার সাথে কথা বলার পর পু’লি/শ ওই দুজনকে বিয়ে করার জন্য পরামর্শ দেয়। তাদের পরিবারের সদস্যরা পু/লি’শ যে পরামর্শ দেয় সেটা বিবেচনা করে তাদের দুজনের বিয়ে দিতে রাজি হয়। সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই প্রেমিক-প্রেমিকা বিয়ে করেছেন।