Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Countrywide / কক্সবাজারে নারীর সাথে গর্হিত কাজের ঘটনায় বেরিয়ে আসছে ভিন্ন ধরনের তথ্য

কক্সবাজারে নারীর সাথে গর্হিত কাজের ঘটনায় বেরিয়ে আসছে ভিন্ন ধরনের তথ্য

দেশের প্রধানতম পর্যটন স্থান কক্সবাজার যেখানে শীতের শুরু থেকে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত পর্যটন মৌসুম, আর এই মৌসুম ঘিরে বেড়ে যায় এক শ্রেনীর অসাধু মহলের দৌরাত্ম যার ফলে কোনো পর্যটককে সুযোগ ফেলেই ফাঁদে ফেলে হাতিয়ে নেয় সর্বস্ব। তাছাড়া এই স্থানে বখাটেদের অপকান্ডও বেড়ে যায়। যাদের দ্বারা হেনস্থার শিকার হয় পর্যটকেরা। অনেক নারী পর্যটকদের সাথে ঘটে অনৈতিক কান্ড। তবে এই ধরনের ঘটনাগুলো সব সময় গনমাধ্যমে আসে না। তবে এবার তার একটি ঘটনা উঠে আসলো গনমাধ্যমে যেটা প্রকৃত অর্থ দেশের এই পর্যটন স্থানের ভয়াবহ একটি দিক উঠে এসেছে। এক নারী পর্যটককে তার স্বামী ও সন্তানের সামনে থেকে তুলে নিয়ে গর্হিত কাজ করে তিন বখাটে। তবে এই ঘটনায় দেশ জুড়ে আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হলেও রহস্যের সন্ধান পাচ্ছে তদন্ত দল। মুহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ যিনি ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি বলেছেন, কক্সবাজারে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া পর্যটক গৃহবধূর সাথে গর্হিত কাজের ঘটনায় রহস্যের শেষ নেই।

তিনি দেশের একটি অন্যতম গনমাধ্যমকে বলেন, এই নারী প্রায়ই কক্সবাজারে থাকেন। এবার কক্সবাজারে অনেক দিন হলো। তাই তাকে প্রথম দর্শনেই পর্যটক বলা যাবে না। কারণ এই নারীর বারবার কক্সবাজারে আসার পেছনে রয়েছে আরেকটি রহস্য। তাছাড়া ওই নারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি তিনটি নামে পরিচয় দেন। হোটেলে সানজিদা নামে, আর অন্যত্র সাফি বলেছেন। আবার মায়াবী বেগম বলছেন আমাদের। এছাড়া ওই নারীর অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি আমাদের কথা বলতে নিষেধ করেন। এছাড়া তাদের বিয়ের তারিখ জানতে চাইলে ভূক্তভোগী ঐ গৃহবধূ অন্য এক ধরনের তথ্য দিচ্ছেন আর স্বামী দিচ্ছেন আরেক তথ্য।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, যে জায়গা থেকে অপহ’রণের খবর পাওয়া গেছে সেখান থেকে অপহরণের ঘটনা সহজ ছিল না। কারণ সেখানে সবসময় ট্যুরিস্ট পুলিশের কড়া টহল থাকে। এছাড়া প্রচুর মানুষের সমাগম হয়। এ ঘটনাকে ঘিরে রহস্যের শেষ নেই। তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকৃত ঘটনা প্রকাশ পাবে বলে আশা করা যায়।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঢাকার যাত্রাবাড়ীর জুরাইন এলাকায় থাকার কথা বললেও ওই দম্পতি তাদের সন্তানসহ তিন মাস ধরে কক্সবাজারের বিভিন্ন হোটেলে থাকছিলেন। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নাম ব্যবহার করতেন। ওই নারী পুলিশের কাছে বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলেও দাবি করেছেন কর্মকর্তারা।

তারা আরও বলেন, ওই নারীর সঙ্গে ধর্ষণে অভিযুক্ত আশিকুল ইসলাম আশিকসহ কয়েক যুবকের পূর্বপরিচয় ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ওই নারী ও তার স্বামীর টানা তিন মাস কক্সবাজারে অবস্থানের তথ্যও পেয়েছে পুলিশ। এই দম্পতি তাদের সন্তানসহ তিন মাস ধরে কক্সবাজারের বিভিন্ন হোটেলে অবস্থানের কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন।

তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলেন, ঘটনা যাই হোক না কেন প্রকৃত ঘটনা জনসম্মুখে আনতে এবং পরিষ্কার করতে মামলার সব আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এছাড়া ভুক্তভোগী ওই নারীর স্বীকারোক্তি খতিয়ে দেখছি। গত তিন মাসে তারা কোন কোন হোটেলে ছিলেন, তার তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি তাদের মোবাইল ফোনের কললিস্ট ও সিডিআর সংগ্রহ করা হচ্ছে।

এদিকে ‘সংঘবদ্ধ গর্হিত কাজের’ অভিযোগে বৃহস্পতিবার রাতে ওই নারীর স্বামী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ ও তিনজনকে অজ্ঞাত আসামি করে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলায় চার আসামি হলো- কক্সবাজার শহরের মধ্যম বাহারছড়া এলাকার আশিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ শফি ওরফে ইসরাফিল হুদা জয় ওরফে জয়া, মেহেদী হাসান বাবু ও জিয়া গেস্ট ইন হোটেলের ম্যানেজার রিয়াজ উদ্দিন ছোটন। এরেই মধ্যে রিয়াজ উদ্দিন র্যা বের হাতে আটক হয়ে জেলহা’জতে রয়েছেন।

কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ জানান, গর্হিত কাজের ঘটনায় অভিযুক্ত আশিকের বিরুদ্ধে নারী ও শি’শু নির্যা’তন, ছিনতাই, নিষিদ্ধ দ্রব্যের ব্যবসাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৬টি মামলা আছে। তার অন্যতম সহযোগী জয়ার বিরুদ্ধেও দুটি মামলা আছে। তারা মূলত কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল জোনের ত্রাস হিসেবে পরিচিত। তাদের গ্যাংয়ে অর্ধশতাধিক সদস্য রয়েছেন। তারা গ্রেফতারও হয়েছেন একাধিকবার।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শহরের হলিডে মোড়ের হোটেল সি-ল্যান্ডে বুধবার দুপুরে স্বামী ও আট মাস বয়সী সন্তানকে নিয়ে ওঠেন ওই নারী। তবে এ হোটেলের রেজিস্ট্রার খাতায় তিনি নিজের যে নাম লিখেছেন মামলার এজাহারের নামের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই।

হোটেল সি-ল্যান্ডের ম্যানেজার আজিজুল হক বলেন, বুধবার বেলা ৩টা ৫ মিনিটে তারা ওঠেন। ২০১ নম্বর কক্ষ ভাড়া নেন তারা। এরপর বিকালের দিকে বেরিয়ে যান। বেশ কয়েক ঘণ্টা পর রাত ১১টার দিকে তার স্বামী এসে বলেন স্ত্রীকে অপহ’রণ করা হয়েছে। আমি তাকে পুলিশের সহযোগিতা নিতে বলি। এরপর সে (স্বামী) চলে যাওয়ার পর রাতে আর কেউ আসেনি। পরের দিন বৃহস্পতিবার পুলিশসহ এসে তাদের মালামাল নিয়ে যায়।

র‌্যাবের কাছে দেওয়া ওই নারীর বক্তব্য অনুযায়ী, সৈকতের লাবনী পয়েন্টে বুধবার বিকালে তার স্বামীর সঙ্গে প্রথমে এক যুবকের বাগবিত’ণ্ডা হয়। এরপর অভিযুক্ত যুবকদের সঙ্গে যোগ দেয় আরও কয়েকজন। পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে একটি সিএনজি অটোরিকশায় স্বামী ও সন্তানকে তুলে নিয়ে যায় তারা। আরেকটি অটোরিকশায় তিন যুবক ওই নারীকে জোর করে ঝুপড়ি চায়ের দোকানে নিয়ে যায়।

ঝুপড়ি দোকানটি চালান ছেনুয়ারা বেগম নামের এক নারী। ছেনুয়ারা বেগম জানান, বুধবার রাত ৮টার দিকে এক নারীকে নিয়ে আসেন স্থানীয় আশিক ও জয়া। তাদের সঙ্গে আরও এক যুবক থাকলেও তিনি তার পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেননি। ছেনুয়ারা বেগম জানান, আশিক ও জয়ের বাড়ি দোকানের আধা কিলোমিটারের মধ্যে। প্রায়ই তারা আসতেন বলে দুজনেই ছেনুয়ারার পরিচিত।

বুধবার রাত সোয়া ৮টার দিকে আশিক, জয়াসহ তিনজন সিএনজি অটোরিকশায় এসেছিল। তাদের সঙ্গে একটি মেয়েও ছিল। তারপর আমার দোকানের পেছনের দিকে গাড়ির হেলপারদের ঘুমানোর রুমে মেয়েটিকে নিতে দেখেছি। প্রায় আধাঘণ্টা পর রুম থেকে বের হয়ে চলে যায় তারা।

এ বিষয়টি নিয়ে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, তদন্তের অংশ হিসেবে ছেনুয়ারাকে ওই নারীর মুখোমুখি করা হবে। প্রয়োজনে ছেনুয়ারাকেও আইনের আওতায় আনা হবে।

ওই নারীর অভিযোগ অনুযায়ী, ঝুপড়ি চা দোকানটি থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় জিয়া গেস্ট ইন হোটেলে। জিয়া গেস্ট ইনের রেজিস্টার খাতার তথ্য অনুযায়ী, ওই নারীকে নিয়ে আশিক বুধবার রাত ৯টা ৮ মিনিটে হোটেলে আসেন। খাতায় দুজনের নামই এন্ট্রি করার পর তাদের তৃতীয়তলার ২০১ নম্বর কক্ষ দেওয়া হয়। ওই সময় হোটেল ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন রিয়াজ উদ্দিন ছোটন। তাকে বুধবার গভীর রাতে আটক করে র‍্যাব। র‍্যাবের দাবি- আশিকের সঙ্গে ছোটনের আগে থেকেই সখ্য ছিল।

ওই নারীকে হোটেলে নিয়ে যাওয়া এবং বেরিয়ে যাওয়ার সময়ে লবির সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, হোটেলে যাওয়ার প্রায় ৪০ মিনিট পর রাত ৯টা ৪৫ মিনিটের দিকে বেরিয়ে যাচ্ছেন আশিক। তার কিছু সময় পর একাকী নেমে আসেন ওই নারী।

ওই নারীর অভিযোগ, রুমের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে দেওয়ায় তিনি আটকে পড়েছিলেন। এরপর কক্ষের জানালা দিয়ে টেলিভিশনের রিমোটের একটি ব্যাটারি ছুড়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক যুবকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পরে ওই যুবক এসে দরজা খুলে তাকে বের করেন।

তবে জিয়া গেস্ট ইনের আরেক ম্যানেজার আমির হোসেনের দাবি, তাদের হোটেলের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করা সম্ভব নয়। এটি শুধু ভেতর থেকে বন্ধ করার ব্যবস্থা রয়েছে। ওই নারীকে উদ্ধারের জন্য বাইরে থেকে কোনো যুবক হোটেলে প্রবেশ করেননি বলেও দাবি করেন আমির। তিনি দাবি করছেন, কক্ষ ভাড়া নেওয়ার সময় আশিকসহ দুজনকেই ‘স্বাভাবিক’ মনে হয়েছে হোটেল কর্মীদের।

এদিকে ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ মতে, ঘটনার পরপরই ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে পুলিশের সহযোগিতা চাইলে পুলিশ ঘটনাস্থলে না গিয়ে থানায় গিয়ে জিডি করতে বললে র‌্যাবকে ঘটনাটি জানান। এরপর রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে র‍্যাব ওই হোটেলে যায়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, হোটেল-মোটেল জোনে যে নারীর সাথে গর্হিত কাজের অভিযোগে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেওয়ার কথা বলছেন, তা আমরা জানি না। কারণ ৯৯৯ থেকে জেলা পুলিশের কাছে কোনো ফোন আসেনি। তারপরও ঘটনার খবর পেয়ে জেলা পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলেছেন।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের পুলিশ সুপার পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা বলেন, সংঘবদ্ধ গর্হিত কাজের অভিযোগ তোলা নারীর সঙ্গে আগে থেকে পরিচয় ছিল অভিযুক্তদের। তাদের মধ্যে একটি লেনদেনও রয়েছে। এছাড়া হোটেল ও মামলার নথিতে স্বামী-স্ত্রী ভিন্ন ভিন্ন নাম ব্যবহার করেছেন। এসব আমাদের মধ্যে অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

কক্সবাজার সদর মডেল থা’নার ওসি তদন্ত বিপুল চন্দ্র দে জানান, গর্হিত কাজের শি’কার গৃহবধূর স্বামী ঢাকা যাত্রাবাড়ী এলাকার মামুন মিয়া বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২-৩ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটির তদন্তভার দেওয়া হয়েছে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশকে। মূলত মামলা রেকর্ডের পর থেকে এ ঘটনা সর্ম্পকে ট্যুরিস্ট পুলিশ তদন্ত করে যাচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, হোটেল-মোটেল জোনের যে নারীকে গর্হিত কাজের অভিযোগে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করার কথা বলা হচ্ছে তাকে আমরা চিনি না। কারণ ৯৯৯ সাল থেকে জেলা পুলিশের কাছে কোনো ফোন আসেনি। ঘটনার খবর পেয়েও জেলা পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলেন।

ট্যুরিস্ট থানা কক্সবাজার জোনের দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ সুপার ঘটনার বিষয়ে জানিয়েছেন, ভুক্তভোগী ঐ নারী এই এলাকায় নতুন নয় এবং যারা তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল বলে দাবি করছে তারা ঐ নারীর সাথে আগে থেকেই পরিচিত এমন তথ্য পাওয়া গেছে। ঐ নারী এবং ঘটনার অভিযুক্তদের মধ্যে লেনদেন হয়েছিল বলেও জানা গেছে। তাছাড়া হোটেলে ওঠার সময় স্বামী স্ত্রীর যে নাম ব্যবহার করা হয়েছে সেখানেও বিভিন্ন নাম ব্যবহার করেছেন। এটা নিয়ে আমরাও অনেকটা রহস্যের মধ্যে রয়েছি।

বিপুল চন্দ্র দে যিনি কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি জানান, ভুক্তভোগী ঐ নারীর স্বামী নিজে বাদি হয়ে ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত ৪ জনের নাম উল্লেখের মাধ্যমে এবং আরো অজ্ঞাত ১০-১২ জনের নামে মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে তদন্তের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলাটি নথিভুক্ত হয়ে যাওয়ার পর হতে এই জঘন্য ঘটনার তদন্তে নেমেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

About

Check Also

উপদেষ্টা পরিষদেই বৈষম্য

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আঞ্চলিক বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। ২৪ সদস্যের এই পরিষদে ১৩ জনই চট্টগ্রাম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *