Thursday , November 14 2024
Breaking News
Home / Entertainment / ও কাঁপছিল, ওর ঠোঁট দুটো সেই সময় নীল হয়ে গিয়েছিল

ও কাঁপছিল, ওর ঠোঁট দুটো সেই সময় নীল হয়ে গিয়েছিল

তারা দুজনেই ছিলেন তারকা কন্যা তারকাদের কন্যা এখন তারা সেই পরিচয় ছাপিয়ে নিজের এখন বলিউডের তারকা খ্যাতি পেয়েছেন চলচ্চিত্রের নায়িকারা বলা হচ্ছে জাহ্নবী কাপুর ও সারা আলি খানের কথা। এবার তারা তাদের জীবনের একটি ভ”য়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানালেন।

দুজনেই ২০১৮ সালে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। তারা ‘ধড়ক’ এবং ‘কেদারনাথ’ দিয়ে হিন্দি ছবিতে তাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল। ব্যক্তিগত জীবনে দুজনেই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তারা জিম, পার্টি, যেকোনো অনুষ্ঠানে এমনকি দেশ-বিদেশে একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান।

আর এভাবে একসাথে ঘুরতে গিয়েও দুজনে কয়েকবার ম’রতে বসেছিলেন। একবার মাত্র ৬ হাজার টাকা বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ হারাতে বসেছিলেন জাহ্নবী-সারা। জনপ্রিয় চ্যাট শো ‘কফি উইথ করণ’-এর নতুন সিজনের একটি পর্বে একসঙ্গে হাজির হওয়ার সময় জাহ্নবী এবং সারা তাদের সেই ঘটনা জানিয়েছেন।

জাহ্নবী বলেন, কয়েক বছর আগে কেদারনাথে যাওয়ার সময় দুজনে এমন একটি হোটেলে ছিলেন যেখানে প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও হিটারের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। আর সারার বুদ্ধিমত্তায় তারা প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও টাকা বাঁচাতে ওই হোটেলে গিয়েছিল। পরে কেদারনাথের ঠান্ডায় তাদের প্রাণ যায় যায় অবস্থা হয়।

ঘটনাটি বর্ণনা করে জাহ্নবী করণকে বলেন, ‘আমি দুটি থার্মাল, একটি পাফার জ্যাকেট, তিনটি শাল, দুটি ট্রাক প্যান্ট নিয়ে কেদারনাথ গিয়েছিলাম। ওই রাতে আমি সব কটি পরেও রীতিমতো ঠাণ্ডায় কাঁপছিলাম। সারাহ যখন তার বন্ধুদের সাথে দেখা করে হোটেলে ফিরে আসে, তখন ওর ঠোঁট দুটো নীল হয়ে গিয়েছিল এবং ও কাঁপছিল। মাইনাস সেভেন ডিগ্রীতে রুম হিটার ছাড়া থাকাটা একটা ভ”য়াব/হ অভিজ্ঞতা। ওই হোটেলের বাথরুমের অবস্থা ছিল শোচনীয়। মনে হচ্ছিল বাথটাবে বসলেই ভেঙে পড়বে।

উল্লেখ্য, এই দুই উঠতি বয়সী তরুণ অভিনেত্রী বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করে সুনাম কুড়িয়েছেন। তবে তারা আগামী দিনে তাদের অভিনয় নৈপূন্যতা দিয়ে জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারবে কিনা সেটা এখন সময়ের ব্যাপার। সময় বলে দিবে তারা তাদের জনপ্রিয়তা অন্য নামকরা চিত্রনায়িকাদের মত একটা স্তরে নিয়ে যেতে পারবেন কিনা।

About bisso Jit

Check Also

গোপনে বিয়ে করলেন তৌহিদ আফ্রিদি, জানা গেল কনের পরিচয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে যখন সারা দেশের মানুষ ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তখন বেশ নিরব ছিলেন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *