ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের ক্ষমতার উৎস কোথায় সেটি বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়। কারন রাজনীতিতে যখন বৈরী হাওয়ার বইতে শুরু করছে ঠিক ওই মোক্ষম সময়ে ভারত সফরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বং/স করে নিজেদের পথ পরিস্কার করেও যেন চিন্তা বিশ্বাস রাখতে পারছে না আগামী নির্বাচন নিয়ে। বর্তমান সরকার সে কারনে বিগত নির্বাচনের মত আবারোও পাশে চায় ভারতকে যার প্রমাণ মিলেছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে। এ বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাগের মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জন সেটি নিচে তুলে ধরা হলো।
মধ্যবিত্ত এলিট বঙ্গবাসীর বৃটিশ উপনিবেশের বিরুদ্ধে পোতিবাদ দেখতে ভালো লাগতেছে। একটু আধটু পোতিবাদি বিপ্লবী হইতে কার না ইচ্ছা করে। যেই পোতিবাদে কোন ঝুঁকি নাই সেই পোতিবাদ করতে কার না ইচ্ছা হয়।
কথা হইতেছে আপনার পুর্বপুরুষেরা বৃটিশ আমলে ঠিকই তাগো পা চাটছিলো। আপনাগো বিপ্লবী রবী ঠাকুর জনগনমন অধিনায়ক জয় হে লিখছিলো।
আপনারা যেমন নয়ন সমুখের হাসিনার ফ্যাসিবাদ দেখতে পান না, ঠিক তেমন। একশো বছর পরে আপনার বংশধরেরা ঠিক পোতিবাদি হবে। তখন তারা লিখবে কীভাবে পাইখানার গবাক্ষপথে চিরকুট ফেলে আপনারা হাসিনার ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন।
এইসব ভণ্ডামি থামান। আপনার কলোনিয়ানিজিমের ক্রিটিকের খ্যাতা পুড়ি। এই কাপুরুষোচিত ভন্ডামি আপনাকে হিরো বানাবে না। হিরো হইতে হিম্মত লাগে। ওইটা দেখানোর না, পাব্লিকে ঠিকঠাক চিনে ফেলে কার মাজার কতো জোর।
প্রসঙ্গত, ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের স্বেচ্ছাচারিতা বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস থাকলে আপনার ঠিকই বলতেন বলে মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, জোর করে ক্ষমতায় থাকা আর খেয়াল খুশিমত বিরোধী মতকে রাষ্টীয় বাহিনী দিয়ে দমন করা আর তার বিরুদ্ধে চুপ করে থাকার মানে কি দাড়ায়?