Friday , September 20 2024
Breaking News
Home / Entertainment / ঐশ্বরিয়ার ১৬ বছরের সংসার ভাঙার গুঞ্জনে যে ইঙ্গিত দিলেন অমিতাভ

ঐশ্বরিয়ার ১৬ বছরের সংসার ভাঙার গুঞ্জনে যে ইঙ্গিত দিলেন অমিতাভ

বলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি ঐশ্বরিয়া রাই ও অভিষেক বচ্চন। দীর্ঘ প্রেমের পর ২০০৭ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন তারা। বিবাহিত জীবনের ১৬ বছর পেরিয়ে গেছে।

এদিকে বিয়ের পর বহুবার সংসার ভাঙার গুঞ্জন উঠেছে এই তারকা দম্পতির। এবার ঐশ্বরিয়ার সংসার ভাঙার গুঞ্জনে কিসের ইঙ্গিত দিলেন অমিতাভ।

বচ্চন পরিবারের সঙ্গে ঐশ্বরিয়ার সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। এমনকি দাম্পত্য জীবনের টানাপোড়েনে শ্বশুর বাড়ি ছেড়ে এখন বাবার বাড়িতেই থাকছেন সাবেক এই সুন্দরী। শুধু তাই নয়, পরিবার ভাঙার গুঞ্জনও ভেসে বেড়াচ্ছে।

গত চার সপ্তাহ ধরে ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের মধ্যে দূরত্ব নিয়ে নানান খবর আসছে, কিন্তু কেউই মুখ খোলেননি। ঐশ্বরিয়াও চুপ।

সম্প্রতি কেবিসির মঞ্চে ঐশ্বরিয়াকে নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় অমিতাভকে। কেবিসির খুদে প্রতিযোগিদের সঙ্গে নতুন এপিসোডে গুজরাটের কিশোরী প্রতীক্ষা শেঠির সঙ্গে গেম খেলার সময় ঐশ্বরিয়ার প্রসঙ্গ তুলে কথা বলেন এই নায়ক।

অমিতাভের সঙ্গে খেলা শুরু করার আগে তার বাবা প্রতিক্ষাকে বলেছিলেন ‘কুদরে’। কথাটা শুনে চমকে গেলেন অমিতাভ। গুজরাটের বাসিন্দা হলেও প্রতিক্ষার মাতৃভাষা তুলু। আর সেই ভাষাতেই খেলায় মেয়েকে উৎসাহিত করেন তার বাবা।

এ সময় অমিতাভ শব্দটির অর্থ জানতে চাইলে জবাবে প্রতীক্ষা বলেন, আমার বাবা সবসময় আমাকে ‘কুদরে’ এবং ‘কাট্টাই’ বলে ডাকেন। ‘কুদরে’ অর্থ ঘোড়া এবং ‘কাট্টাই’ অর্থ গাধা।

শব্দ দুটোর অর্থ জানার পর অমিতাভ বচ্চন বলেন, এটা তুলু ভাষা তাই তো। আমাকে তুলু ভাষা শেখানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আজ রাতে বাড়ি ফিরে এই দুটো শব্দ বলব। কারণ, আমার পুত্রবধূ হলো তুলু। ওর উদ্দেশে তো শব্দ দুটো বলতে পারব না, তবে বলব এই দুটো শব্দ আজ শিখেছি।

অমিতাভের বক্তব্য থেকে স্পষ্ট যে ঐশ্বরিয়া তার শ্বশুরবাড়িতে থাকছেন। অভিষেকের সঙ্গে অভিনেত্রীর বিচ্ছেদের খবর শুধুই গুজব। তবে এ বিষয়ে এখনো কেউ স্পষ্ট কোনো বক্তব্য দেননি।

About Rasel Khalifa

Check Also

অবশেষে তারেক রহমানের সঙ্গে মৌসুমীর সেই আলোচিত ছবি নিয়ে মুখ খুললেন ওমর সানী

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের সঙ্গে ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *