Friday , September 20 2024
Breaking News
Home / Entertainment / এলো নতুন তথ্য, তবে কি ভেঙেই যাচ্ছে ঐশ্বরিয়া-অভিষেকের ১৬ বছরের সংসার

এলো নতুন তথ্য, তবে কি ভেঙেই যাচ্ছে ঐশ্বরিয়া-অভিষেকের ১৬ বছরের সংসার

গত কয়েক মাস ধরে বচ্চনদের অন্দরমহল নিয়ে জল্পনা চলছে। বচ্চন পরিবারের সঙ্গে ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের দূরত্ব বাড়ছে। ২০০৭ সালে, ঐশ্বরিয়া অমিতাভ বচ্চনের ছেলে অভিষেক বচ্চনের সাথে গাঁটছড়া বাঁধেন। তারপর থেকে, অভিনেত্রী ছাড়াও, তিনি ‘বচ্চন বহু’ নামেও পরিচিত। অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার দাম্পত্য জীবন প্রায় ১৬ বছরের।

অভিষেকের সঙ্গে বিয়ের পর বলিপাড়ার কোনও অনুষ্ঠান ছিল না যেখানে ঐশ্বরিয়া একাই উপস্থিত ছিলেন। তাকে সবসময়ই অভিষেকের সঙ্গে দেখা যেত। কিন্তু গত কয়েক মাসে পাল্টে গেছে চিত্র। একে অপরকে ছাড়া সব জায়গায় যাওয়া। এমনকি বচ্চন পরিবারের সঙ্গেও দেখা যাচ্ছে না ঐশ্বরিয়াকে।

গত ১ নভেম্বর ৫০ বছরে পা দিলেন ঐশ্বরিয়া। তার ইনস্টাগ্রাম পেজে ঐশ্বরিয়ার একটি সাদা-কালো ছবি পোস্ট করে অভিষেক লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন’। তবে এবার অভিষেকের হাতে বিয়ের আংটি না দেখে উদ্বিগ্ন ভক্তরা। তবে কি বিচ্ছেদের দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছেন জুনিয়র বচ্চন?

গত দুই দশকে বচ্চন পরিবারকে ঘিরে নানা ধরনের গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। এমনকী, অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার বিবাহবিচ্ছেদের কানাঘুষা শোনা গিয়েছে বহুবার। তবুও তারা প্রতিবারই নিন্দাকারীদের ভুল প্রমাণ করেছে। কিন্তু এবার আশ্বস্ত হতে পারছেন না অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার ভক্তরা।

সম্প্রতি মুম্বাইয়ে একটি ব্র্যান্ডের অনুষ্ঠানে দেখা গেল অভিষেককে। পরনে নীল শ্যুট, চুলে নতুন ছাঁট, চোখে চশমা। জুনিয়র বচ্চনের এই লুকের প্রশংসা হয়েছে যেমন, তেমনই অনুরাগীদের নজর কেড়েছে অন্য একটি বিষয়। বলা যায়, গত ১৬ বছরে প্রথমবার আঙুলে অভিষেকের বিয়ের আংটি দেখা যায়নি। ইতিমধ্যেই বচ্চন পরিবারের সঙ্গে ঐশ্বরিয়ার বিবাদের জল্পনা চলছে। দূরত্ব বেড়েছে অভিষেকের সঙ্গে।

জল্পনা এমনও যে, মেয়ে আরাধ্যারও দায়িত্বের বেশির ভাগটাই নাকি ঐশ্বরিয়ার। এর মাঝে অভিষেকের আঙুলে বিয়ের আংটি উধাও হতে বিচ্ছেদের দুশ্চিন্তায় তাদের অনুরাগীরা।

About Rasel Khalifa

Check Also

অবশেষে তারেক রহমানের সঙ্গে মৌসুমীর সেই আলোচিত ছবি নিয়ে মুখ খুললেন ওমর সানী

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের সঙ্গে ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *