সম্প্রতি টিপ পরা নিয়ে শিক্ষিকাকে অকথ্য ভায়া গালি দেওয়াকে কেদ্র করে আলোচনায় আসে এক পুলিশ সদস্য। পরে বিষয় নিয়ে বিভিন্ন মহলে ব্যাপক সমালোচনা হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশের এমন কর্মকান্ডে নিয়ে। অভিযোগের ভিত্তিতে ওই পুলিশের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নিয়ার কথা জানায় কর্তৃপক্ষ। এ বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠকদের জন্য সেটি হুবাহু তলে ধরা হল নিচে।
“খাওয়া নাই, দাওয়া নাই। আমরা দিনের পর দিন প্রেসক্লাবে অবস্থান করেছি।”
বরখাস্ত পুলিশ কনস্টেবল নাজমুল তারেকের স্ত্রী
এইটারে আমি বলি স্যেকুলার প্রতিহিংসা। নাজমুল তারেকের বিরুদ্ধে যেই যেই অভিযোগ লতা সমাদ্দার তুলেছে সেসব কিছু যদি সত্যিও হয় তাহলেও কি তার পরিবারের পেটে লাথি মারা উচিৎ? তার চাকরি চলে যাওয়া উচিৎ? মোটেই না।
ঘটনা ঘটার পরে পরেই নাজমুলের কী শাস্তি হতে পারে তা পুলিশকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো। উত্তর কী ছিলো জানেন?
“এবার তার গুরুদণ্ড হলে আগামী পাঁচ-ছয় বছর পদোন্নতি হবে না। একই সঙ্গে বেতন কর্তন এবং ইনক্রিমেন্ট আটকে যেতে পারে।”
এই কথাটা পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছিলো। সার্চ করলেই পাবেন।
তার মানে তার প্রাপ্য শাস্তির চাইতে বেশী দেয়া হয়েছে। এই বাড় বাড়ন্তটা কেন করা হলো? টিপের মর্যাদা উর্ধে তুলে ধরার জন্য?
স্যেকুলারেরা তাদের প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আপনার পেটে লাথি দিবে। দুর্বলের প্রতিহিংসা ভয়ংকর। এরা ভালো মানুষের ভান করে থাকে কিন্তু এরা প্রত্যেকেই নিরেট শয়তান।
আওয়ামী লীগ, বাম, নাস্তিক, সুশীল ও প্রগতিবাদিরাই এই সো কল্ড স্যেকুলার। এরা জিন্দেগীতে ভালো হবেনা।
প্রসঙ্গত, শাস্তির নামে তার পরিবার ওপর যে অবিচার করা সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, তার শাস্তি পরিমান যা হওয়ার কথা উঠেছিল সেটি না করা তো দূরের কথা বাস্তবে ভিন্ন চিত্র মিলছে।