সারা দেশের মানুষই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকটে ভুগছে প্রতিদিন প্রায় 6 ঘণ্টা করে লোডশেডিং নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ভ্যাপসা গরমে অসহ্য যন্ত্রণায় ভুগছে সাধারণ মানুষ। এছাড়া বেশি বিপাকে পড়েছে ব্যবসায়ী হাসপাতাল ও কল কারখানাগুলো। সম্প্রতি এ বিষয় নিয়ে ভিন্ন ধরনের মন্তব্য করে আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্য।
তিনি তার যোগাযোগ মাধ্যমে এ বিষয় নিয়ে লিখেছেন, ফ্রান্সে খুব গরম, বাংলাদেশের মতো গরম, কখনও কখনও আরও গরম। যাইহোক, খুব বড় অফিস বা বাণিজ্যিক দোকান ছাড়া ফ্রান্সে এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করা হয় না।
বাংলাদেশে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সম্ভব নয়। বাড়ির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ একটি অস্বাস্থ্যকর ব্যবস্থা। শ্বাসতন্ত্রের ক্ষতি করে, শরীর থেকে পানি শুষে নেয়, চোখ শুকিয়ে যায়, আমাদের শরীরের তাপ সহ্য করার স্বাভাবিক ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। এবং এয়ার কন্ডিশনিং গ্লোবাল ওয়ার্মিং বাড়ায়।
বাংলাদেশের হাসপাতাল, ক্লাস রুম, ডেটা সেন্টার, মিটিং রুম, সুপারমার্কেট, পাবলিক ট্রান্সপোর্টে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রয়োজন।
বাংলাদেশে এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা দরকার। শুল্কের উচ্চ হার এবং প্রয়োজনে এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহারের জন্য লাইসেন্স নিতে হবে।
কিন্তু শীতাতপনিয়ন্ত্রণ অপসারণ সবচেয়ে অনুৎপাদনশীল জায়গা থেকে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ অপসারণ দ্বারা শুরু করা উচিত. সচিবালয় থেকে কাজ শুরু হোক।
পিনাকী ভট্টাচার্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফে/ সবুকে বিভিন্ন সময়ে বিতর্কিত আলোচিত এবং দেশে ঘটে যাওয়া ঘটনা এছাড়া রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তার যোগাযোগ মাধ্যমের পেজে বিপুলসংখ্যক ফোলোয়ার রয়েছেন। এছাড়া সম্প্রতি তিনি একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেছেন সেখানও তিনি বিভিন্ন ধরনের লেকচার ভিডিও আপলোড করে থাকেন।