বিদ্যুৎ বাচানোর জন্য দেশে গেল মাস ধরে শুরু করা হয়েছে শিডিউল ভিত্তিক লোডশেডিং। আর সেই থেকেই সারা দেশে এক নাগাড়ে শুরু করা হয়েছে লোডশেডিং যার ফলে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পুরন হচ্ছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
এ দিকে প্রয়োজনে মন্ত্রীদের বাড়িতে লোডশেডিং করতে হবে বলে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সবার ঘরে লোডশেডিং চলছে, কাউকে বাদ দেওয়া হচ্ছে না।
বুধবার (২৪ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
লোডশেডিং ধীরে ধীরে কমছে উল্লেখ করে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি লোডশেডিং দিতে বাধ্য হচ্ছি। যেহেতু জ্বালানি ও গ্যাস সর্টেজ। আমরা লোডশেডিং সামলানোর চেষ্টা করছি। আমরা লোডশেডিং ব্যালেন্স করার চেষ্টা করছি। এতে আমরা সাশ্রয় করতে পারছি। এখন আমরা লোডশেডিং কমাচ্ছি।
নসরুল হামিদ বলেন, আগে সকাল ১০টা থেকে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ত, এখন সকাল ৯টা থেকে বাড়তে শুরু করেছে। এর মানে হল যে ডেসকো এবং ডিপিডিসি শহরের পিক আওয়ারগুলি মধ্যাহ্ন, তবে এটি পরিবর্তন হচ্ছে।
তিনি যোগ করেন, “সন্ধ্যা থেকে দিনের বেলায় যখন পিক আওয়ার চলে তখন আমরা ভারসাম্য বজায় রাখতে চাই।”
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আজ থেকে আমরা একটা বিষয় নিশ্চিত করতে চাই যে সেচ প্রকল্প গুলোতে মধ্যে রাত গুলোতে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত দিতে। আর এটা সম্ভব বলে আমরা মনে করি।