সম্প্রতি একের পর এক বেফাঁস বক্তব্য দিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। আর এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাতেই এবার আলোচনায় রয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তার দেয়া এক বক্তব্য ভুল ভাবে প্রচারের মধ্যদিয়ে এ আলোচনার সূত্রপাত।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর “যুক্তরাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়াই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে” এমন বিবৃতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল দেননি বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। তবে এ নিয়ে বেশ হৈচৈ শুরু হয়েছে।
শনিবার (২৭ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরীফ মাহমুদ অপুর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কয়েকটি গণমাধ্যম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে যে ‘মার্কিন সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়াই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে’। তিনি বলেন, এমন কোনো কথা তিনি বললেনি ।
উল্লেখ্য করা হয়েছে, ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি শুধু বলতে চাই জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার তার প্রতিবেদনে যে বাংলাদেশ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেননি। ” এ ছাড়া আমি সব সময় বলে এসেছি, প্রমাণ ছাড়া যা বলা হয়, তা মানুষ বিশ্বাস করে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তাদের উপর “মার্কিন সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়াই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে” এমন বিবৃতি দেননি, মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। তবে এ নিয়ে বেশ হৈচৈ হয়েছে।
শনিবার (২৭ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরীফ মাহমুদ অপুর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কয়েকটি গণমাধ্যম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে যে ‘মার্কিন সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়াই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে’। তিনি বলেন, এমন কিছু নেই।
উল্লেখ্য, আজ ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি শুধু বলতে চাই জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার তার প্রতিবেদনে বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেননি। ” এ ছাড়া আমি সব সময় বলে এসেছি, প্রমাণ ছাড়া যা বলা হয়, তা মানুষ বিশ্বাস করে না।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তিনি (মন্ত্রী) সুনির্দিষ্টভাবে কোনো দেশের নাম উল্লেখ করে কিছু বলেননি। যারা খবরটি ছড়াচ্ছেন, তাদের যথাযথভাবে প্রচার করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
এর আগে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ-সহ র্যাবের ৬ জন উর্ধতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।