অনির্বাচিত সরকারের ( government ) চরম দুর্নীতি, অপচয় ও অপরিকল্পিত বিপথগামী নীতির কারণে সারাদেশে দ্রব্যমূল্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে বলে মনে করছে অনেকেই। কুইক রেন্টাল প্রকল্পে দায়িত্বজ্ঞানহীন বিনিয়োগ, বিশেষ করে জ্বালানি খাতে, ঢাকা ওয়াসার ব্যাপক দুর্নীতিসহ আরো অনেক খাতে দুর্নীতির হার বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও ধরনা করছে গণ কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।
তাই তারা আসন্ন বাজেটে পাঁচ দফা দাবি পূরণ না হলে ১ জুলাই ( July ) থেকে দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি এবং প্রয়োজনে লাগাতার ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি দিয়েছে । গতকাল ( Yesterday ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা এ হুঁ/ শিয়ারি দেন। সমাবেশে বক্তারা বলেন, বর্তমানে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে কর্মচারীদের জীবন সীমাহীন আর্থিক সংকটে নিমজ্জিত হয়েছে।
তাই মূল বেতন ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি এবং ১০ ধাপে বেতন নির্ধারণ করা প্রয়োজন। দগদগল হললো- ১০ ধাপে বেতন নির্ধারণ সহ নবম বেতন কমিশন গঠন, অন্তর্বর্তী ব্যবস্থায় মূল বেতনের ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি, যাতায়াত ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষা ভাতা, টিফিন ভাতা ইত্যাদি বর্তমান বাজার মূল্য অনুযায়ী দিতে হবে; সচিবালয়ের মতো একই কাজে সমতা ও পদমর্যাদার পরিবর্তন, বার্ষিক ২০ শতাংশ বৃদ্ধি এবং পেনশন গ্র্যাচুইটির হার টাকায় ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে. টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড, 100% পেনশন ব্যবস্থা পুনঃস্থাপন, আউটসোর্সিং নিয়োগ ব্যবস্থার বিলুপ্তি, অস্থায়ী কর্মচারীদের নিয়মিতকরণ, ব্লকপোস্ট সংশোধন করে ১১-২০ ( ১১-২০ ) গ্রেডের সকল স্তরে পদোন্নতি; বেতন বৈষম্য দূর করার জন্য, 6 সদস্যের একটি পরিবারের জন্য ন্যূনতম মূল বেসিক বেতন (প্রতিদিন ৯০০ টাকায় ১৫০ টাকা হারে টাকা নির্ধারণ করা উচিত। ন্যায্য মূল্যে মানসম্পন্ন রেশন প্রদান, পার্বত্য পর্যটন ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে দুর্যোগ ভাতা, ঝুঁকিপূর্ণ কাজের জন্য ঝুঁকি ভাতা, চিকিৎসা ভাতা রুপি।
বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের মহাসচিব নোমানুজ্জামান আল ( Nomanuzzaman Al ) আজাদ-এর সভাপতিত্বে ও পরিষদের সমন্বয়ক মো. ( Md. ) পরিষদের সদস্য সচিব, বাংলাদেশ তৃতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মচারী সমিতির মহাসচিব মোঃ ছালজার রহমানসহ ( Md. Chaljar Rahman ) আরও অনেকে।
উল্লেখ্য, দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধির কারণে সারাদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ ও আলোচনা সভার আয়োজন করছেন অনেক বিরোধী দল। তাদের দাবি সকাররের দুর্নীতির করনে দ্রব্যমূল্যের দাম এমন ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারা এই সরকারের ( government ) পদত্যাগও দাবি করেন।