বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দেশের ৫৮৭ জন বিশিষ্ট নাগরিক ও বুদ্ধিজীবী সব রাজবন্দির মুক্তি দাবি করেছেন। একই সঙ্গে দেশের বর্তমান সংঘাতপূর্ণ রাজনীতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন তারা।
শনিবার (৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ দাবি জানান। এর আগে ফখরুলের মুক্তি চেয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ৬৮ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি।
বিবৃতিতে তারা বলেন, গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির সাধারণ সভা বানচাল করার পর থেকে সংঘ”র্ষে পুলিশ ও সিনিয়র সাংবাদিকসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন। এমন পরিস্থিতি কারো কাম্য হতে পারে না বলে অভিমত ব্যক্ত করেন তারা।
বিবৃতিদাতার মধ্যে রয়েছেন প্রফেসর ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, প্রফেসর ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, সাংবাদিক আলমগীর মহিউদ্দিন, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, প্রফেসর ডা. সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, প্রফেসর ড. তাজমেরি এসএ ইসলাম, সাংবাদিক ড. রেজোয়ান হোসেন সিদ্দিকী, কবি ও সাংবাদিক আবদুল হাই শিকদার, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, প্রফেসর ড. আবদুল লতিফ মাসুম, প্রফেসর ড. খলিলুর রহমান, প্রফেসর ডা. গাজী আবদুল হক, প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসেন মিয়া, সাংবাদিক এমএ আজিজ, সাংবাদিক কামাল উদ্দিন সবুজ, সাংবাদিক এম আবদুল্লাহ, সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, সাবেক সচিব আবদুল হালিম, সাবেক সচিব ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাবেক সচিব আবদুর রশিদ সরকার, সাবেক সচিব বিজন কান্তি সরকার, ডা. সৈয়দা তাজনিন ওয়ারিশ সিমকী, মুহম্মদ জকরিয়া, সাংবাদিক মোরসালীন নোমানী, প্রফেসর ডা. আবদুল কুদ্দুস, প্রফেসর ডা. একেএম আজিজুল হক, প্রকৌশলী আনহ আকতার হোসেন, প্রফেসর ডা. হারুন আল রশিদ, ডা. আবদুস সালাম, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু প্রমুখ।