সম্প্রতি দেশের প্রায় প্রতিটি সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামের রয়েছেন নাটোরের গুরুদাসপুরে কলেজছাত্র মো. মামুন (২২)। নিজ স্ত্রী ও কলেজশিক্ষক খাইরুন নাহারের মৃত্যুর ঘটনায় আজ রোববার (১৪ আগস্ট) সকলে মামুনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে ঐ শিক্ষিকার মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সকাল ৭টার দিকে নগরীর বল্লারীপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে কলেজ শিক্ষক খায়রুন নাহারের /লা/শ উদ্ধার করা হয়।
নাটোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছিম আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখনই সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না। মামুনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
তবে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মামুন জানান, ভোর ৪টার দিকে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে বাথরুমে যান। কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে দেখেন খায়রুন নাহার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে অবস্থায় সিলিংয়ে ঝুলছেন। হাতের কাছে /ধা/রা/লো/ কিছু না পেয়ে দিয়াশলাইয়ের কাঠি দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে ওড়না পুড়িয়ে তাকে নিচে নামান।
এদিকে /হ//ত্যা/ নাকি আ/ত্ম/হ/নন এ ব্যাপারে পুলিশের এক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের ঐ শি/ক্ষিকার দেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে, রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে।