এবার প্রধানমন্ত্রীকে বিশ্বের সেরা পুরুষ্কারটি দেবার কথা জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, জানা গেল কি সেই পুরুষ্কার

আসাদুজ্জামান খান কামাল হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশের আইনশ্বটঙ্খলা বাহিনী বিভাগ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রনালয়ের অধীনে থাকে। আসাদুজ্জামান খান কামাল একজন মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় রাজনীতিবীদ। সম্প্রতি জানা গেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নোভেল পুরুষ্কার পেতে যাচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিগগিরই নোবেল পুরস্কার পাবেন, সেই দিনটির অপেক্ষায় দেশের মানুষ বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। বুধবার বিকেলে জয়পুরহাট সার্কিট হাউজ মাঠে স/ন্ত্রাস ও মাদক বিরোধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। পদ্মা সেতু নির্মাণে বাধা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শক্ত হাতে হাল ধরেছিলেন বলেই পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে। চট্টগ্রামে একটি মেট্রোরেল ও একটি টানেল আছে। এছাড়া কক্সবাজারেও হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন নারীদের ক্ষমতায় আনতে হবে। নারীদের নিয়ে একসঙ্গে চলতে হবে। অর্ধেক শক্তি ঘরের ভিতরে রাখলে কখনোই সামনে এগুতে পারব না। নারীরা একই ছন্দে এগিয়ে চলেছে বলেই আজ আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

এ সময় মন্ত্রী অনুরোধ করেন, আপনারা এই (কিডনি) ধরনের ফাঁদে পা দেবেন না। কিডনি দেওয়া যায়, এক ভাই তার ছোট বোনকে দিয়েছিলেন। ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন অর্থাৎ যেখানে টাকার লেনদেন নেই সেখানে কিডনি দেওয়া অন্য বিষয়। কিন্তু ব্যবসার প্রলোভন দেখিয়ে টাকা না দিয়ে প্রতারণা করে। এই অন্যায়ের কোন তুলনা হয় না। আমি এখানে এসপিকে বলব যে আপনি সেই প্রতারকদের খুঁজে পাবেন। তাদের গ্রেফতার করুন, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের ব্যবস্থা করুন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি আব্দুল বাতেন। শরিফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মাছুম আহমেদ ভূঁইয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক আরিফুর রহমান রকেট, জয়পুরহাট জাজকোট সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মণ্ডল, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাম্মী আজিজ প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বাংলাদেশের মানুষের জfইর পিতা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার অবদানের কথা বাংলার মানুষ কোনোদিন ভুলতে পারবেনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তারই সুযোগ্য কন্যা। প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণমূলক ও মানবতামূলক কাজের জন্য তিনি বিশ্ব মঞ্চ থেকে পেয়েছেন অনেক পদবি।