বাংলাদেশের ( Bangladesh ) সকল জনগনকে পেনশনের আওতায় আনার উদ্যোগ হাতে নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে তৎপরতা শুরু হয়েছে। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ৬০ বছর পরও দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে ভালোভাবে বাঁচতে পারে এবং চিকিৎসাসহ মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারে সে ব্যবস্থা করছি। এ লক্ষ্যে সরকার সার্বজনীন পেনশনের কথা ভাবছে।
ষাট বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরেও দেশের প্রতিটি মানুষ যেন ভালো থাকে। আপনি নিজেই চিকিৎসাসহ মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারবেন। আমরা সেই ব্যবস্থা করছি। এ লক্ষ্যে সরকার সার্বজনীন পেনশনের কথা ভাবছে। ২০৩০ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।মঙ্গলবার ( Farhad Hossain ) (৬ মার্চ ) দুপুরে মেহেরপুর ( Meherpur ) সদর উপজেলার আমঝুপি-গড়াডোব সড়কের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ১৮ বছর বয়সের পর কেউ পেনশনের আওতায় এলে ৬০ বছর পর্যন্ত প্রতি মাসে সরকারের ( government ) যত টাকা জমা হবে। দ্বিগুণ টাকা দিয়ে তাদের পেনশনের আওতায় আনা হবে। তিনি আরও জানান, ৬০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে তারা এই পেনশন নিতে পারবেন। সরকার ভাবছে, যত দ্রুত সম্ভব তা বাস্তবায়ন করা হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. মোহাম্মদ মুনসুর আলম ( Md. Mohammad Munsur Alam ) খানসহ রাজনৈতিক ও সরকারি কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ( Bangladesh ) নাগরিকদের বার্ধক্যের কথা বিবেচনা করে বর্তমান সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে সার্বজনীন পেনশন পাওয়ার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। বার্ধক্যে যেন কোনো ব্যক্তিকে হতাশার সম্মুখীন হতে না হয় সে প্রেক্ষাপটকে মাথায় রেখে সরকার এমন একটি উপযুক্ত পদক্ষেপ নিয়েছে। দেশের সব নাগরিককে পেনশনের আওতায় আনার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে বিভিন্ন পেশার মানুষও পেনশনের আওতায় আসবেন বলে গনমাধ্যমা কর্মদের বলেন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।