হঠাৎ করেই বেগম জিয়ার নাতনি জাইমা রহমানকে নিয়ে অশোভন এবং অশ্লীল বক্তব্যকে ঘিরে বির্তকে পড়েছেন বাংলাদেশ সরকারের তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা.মুরাদ হাসান। এবং বিএনপি দলের পক্ষ থেকে ডা.মুরাদ হাসানের প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। এছাড়াও পর্যবেক্ষকরা তরা মন্ত্রীত্ব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
সরকারের তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা.মুরাদ হাসান এখন দেশজুড়ে তুমুল বিতর্কিত একটি নাম। একের পর এক তার বিকৃত অশালীন বক্তব্য, প্রতি/হিং/সা মূলক আ/ক্র/ম/নাত্নক অঙ্গভঙ্গি সব মিলিয়ে ভাইরাল হয়ে আসছেন তিনি। সর্বশেষ ঐতিহ্যবাহী একটি সামাজিক ক্লাবে ঘটিয়েছেন অশোভন কাণ্ড। ক্লাব কর্তারা সদস্যদের তুমুল আপ/ত্তির মুখে তাকে বের করে দেন। এখন তার দুটি টেলিফোন অডিও রেকর্ড ফাঁ/স হয়ে ভাইরাল যেখানে কান রাখা যায় না। এমন অশালীন কথাবার্তা ও আচরণের পরেও তিনি কীভাবে মন্ত্রীসভায় আছেন এটাই পর্যবেক্ষকদের প্রশ্ন? বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়া ও জাইমা রহমানকে নিয়ে নোংরা বক্তব্যের জন্য তাকে জনগনের কাছে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে বলেছেন। তবে জানা যায় সরকার দলের নেতারাও ডা.মুরাদ হাসানের কাণ্ড/কী/র্তি নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছেন।
এদিকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা.মুরাদ হাসানের বক্তব্যকে নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিএনপি দল এবং বেগম জিয়ার পরিবার। এছাড়াও ডা.মুরাদের বক্তব্যে সম্পর্কে আওয়ামীলীগ দলের সাধারন সম্পাদক এবং বাংলাদেশের সরকারের সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন এটা তার ব্যক্তিগত ব্যপার। তবে তিনি এমন কথা কেন বলেছেন এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।