বর্তমান ডলার সংকট দেশের অর্থনীতিকে গতি হারানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। শিল্পে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও পণ্যের কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খোলার নিশ্চয়তা দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা। এটি করা না হলে কর্মসংস্থান বিঘ্নিত হবে, এনবিআরের রাজস্ব আদায় কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে- বলছেন বিশ্লেষকরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ব্যাংকগুলো চরম ডলার সংকটে রয়েছে। জুলাই মাসে শিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে এলসি ৩৬.১২ শতাংশ কমেছে। আর মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে তা কমেছে ২২ দশমিক ১৭ শতাংশ। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এলসি খোলা অর্থনীতির জন্য ভালো নয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আমদানি কমে গেলে রাজস্ব আদায়ও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
শিল্প মালিকরা বলছেন, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানি করতে না পারা ব্যবসার জন্য হতাশাজনক।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকারের মেয়াদের শেষ বছর অর্থনীতিতে স্থবিরতা রয়েছে।