ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ দেশে লু/টপাট ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থনৈতিক সংকটের মুখে ফেলেছে। উন্নয়নের নামে মেগা প্রকপ্লের মাধ্যমে তাদের নেতাকর্মীদের পকেট ভারি করে দেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। যার কারনে দেশে রিজার্ভ সংকটের তৈরী হয়েছে জ্বালানি তেল, গ্যাস ক্রয় করতে পারছে না সে জন্য বিদ্যুৎ উৎপান্ন ব্যাহত হচ্ছে জন দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। অথচ তারা এ বিষয়ে আন্দোলন করলে বিএনপির নেতাকর্মী ওপর হা/মলা নি/র্যাতন চালাচ্ছে। নেতা আছে বলেই এই সরকার বিএনপিকে এত ভয় পায় মন্তব্য করে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “নেতা আছে বলেই এই সরকার বিএনপিকে এত ভয় পায়। নেতা আছে বলেই আজ বিএনপি উঠে দাঁড়াচ্ছে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি সুসংগঠিত হচ্ছে। সেই সাথে আগামীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে যে আন্দোলন সেই আন্দোলনে তারেক রহমানের নেতৃত্বেই বিএনপি সেই আন্দোলনকে সফল করবে।”
বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ির নিজ বাসভবনে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ফখরুল এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনার অধীনে বিএনপি কোনো নির্বাচনে যাবে না উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, “নির্বাচন কমিশনের দেওয়া রোডম্যাপ কাজ করবে না। কারণ নির্বাচনকালীন সরকার পরিবর্তন ছাড়া বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না।আওয়ামী লীগ কোনো নির্বাচনেই তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দেখতে চায় না। সেটা জাতীয় কিংবা অন্য কোনো নির্বাচনই হোক।”
ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়ায় বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হা/মলার নিন্দা জানিয়ে দলটির মহাসচিব বলেন, “আওয়ামী লীগ একটি স/ন্ত্রাসী দল, তারা স/ন্ত্রাস করে ক্ষমতায় থাকে। ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়ার ঘটনা প্রমাণ করে যে আওয়ামী লীগ একটি স/ন্ত্রাসী গোষ্ঠী।”
এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিন, সহ-সভাপতি নূর করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল্লাহ মাসুদসহ জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, আওয়ামীলীগ কখনো চায় না বিএনপি নির্বাচনে আসুক কারন তারা বিএনপিকে ভয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আরোও বলেন, বিএনপিকে এদেশের জনগন চায় সে কারনে আওয়ামীলীগ নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে ভয় পাচ্ছে।