একের পর এক নিতর্কিত মন্তব্য এবং অশ্লীল কর্মকান্ড সমালোচোনার শির্ষে তুলে দিয়েছিলো মুরাদ হাসানকে। একের পর এক কুকর্মের কারনে হারালেন প্রতিমন্ত্রী পদ। তবে বেশির্ভাগ মানুষের দাবি তার অন্যান্য পদ গুলো থেকে বহিষ্কারের। এরই মাঝে সে ব্যাপারেও কথা বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। দল থেকে বহিষ্কারের ইঙ্গিত দিয়েছে তিনি। অশ্লীল কথাবার্তা বলে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব হারানো ডা. মুরাদ হাসান দলের অন্য পদগুলোও হারাবেন। মঙ্গলবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের পরবর্তী বৈঠকে মুরাদ হাসানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’ গত মাসে গাজীপুরের মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সদ্য সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানের ক্ষেত্রে তাই হবে বলে আভাস দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘যেভাবে জাহাঙ্গীরের ক্ষেত্রে হয়েছে, ডা. মুরাদের বেলায় তাই হবে। তবে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং ছাড়া সুযোগ নেই।’ ওবায়দুল কাদের এ বক্তব্য দেওয়ার কিছুক্ষণ পরই জানা যায় জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে মুরাদ হাসানকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। নৈতিক স্খলনে দণ্ডিত হলে এমপি পদ হারাতে হয়। মুরাদ হাসান দণ্ডিত না হলেও একজন চিত্রনায়িকাকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার ফোনকল ছড়িয়েছে। তাই তার এমপি পদ থাকবে কি না- এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘গুরুতর অভিযোগ এলে এ বিষয়ে স্পিকার সিদ্ধান্ত দেবেন।’ মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকা বেশ দীর্ঘ। খালেদা জিয়া ও তার নাতনী জাইমা রহমানকে অশালীন ও বর্ণবাদী মন্তব্য, রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করে নায়িকাকে হোটেলে তুলে আনার হুমকি, ধর্ষণের হুমকি, অশ্লীল বক্তব্যসহ নানা অভযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এর মধ্যে কোন কারণে তাকে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে সরানো হয়েছে- এ প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যে কোনো অনিয়ম অপকর্মের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার অবস্থান কঠোর। অপরাধী যেই হোক- আইনের ঊর্ধ্বে নয়। শেখ হাসিনা তা প্রমাণ করেছেন।’ সবার অপকর্মের হিসাব দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে রয়েছে বলে দলের নেতাদের হুঁশিয়ার করেছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘কে কোথায় কী করছে, সবার খবর শেখ হাসিনার কাছে রয়েছে। যারা স্থানীয় নির্বাচনে নৌকার বিরোধিতা করছে, বিদ্রোহীদের মদদ দিচ্ছে, সেই মন্ত্রী এমপি যাই হোক, তার নাম চলে এসেছে। সময়মত প্রত্যেককে শাস্তি দেওয়া হবে।’ অশ্লীল কথাবার্তা বলে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব হারানো ডা. মুরাদ হাসান দলের অন্য পদগুলোও হারাবেন। মঙ্গলবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের পরবর্তী বৈঠকে মুরাদ হাসানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’ গত মাসে গাজীপুরের মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সদ্য সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানের ক্ষেত্রে তাই হবে বলে আভাস দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘যেভাবে জাহাঙ্গীরের ক্ষেত্রে হয়েছে, ডা. মুরাদের বেলায় তাই হবে। তবে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং ছাড়া সুযোগ নেই।’ ওবায়দুল কাদের এ বক্তব্য দেওয়ার কিছুক্ষণ পরই জানা যায় জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে মুরাদ হাসানকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। নৈতিক স্খলনে দণ্ডিত হলে এমপি পদ হারাতে হয়। মুরাদ হাসান দণ্ডিত না হলেও একজন চিত্রনায়িকাকে ধর্ষণের হুমকি দেওয়ার ফোনকল ছড়িয়েছে। তাই তার এমপি পদ থাকবে কি না- এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘গুরুতর অভিযোগ এলে এ বিষয়ে স্পিকার সিদ্ধান্ত দেবেন।’ মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকা বেশ দীর্ঘ। খালেদা জিয়া ও তার নাতনী জাইমা রহমানকে অশালীন ও বর্ণবাদী মন্তব্য, রাষ্ট্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করে নায়িকাকে হোটেলে তুলে আনার হুমকি, ধর্ষণের হুমকি, অশ্লীল বক্তব্যসহ নানা অভযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এর মধ্যে কোন কারণে তাকে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে সরানো হয়েছে- এ প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যে কোনো অনিয়ম অপকর্মের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার অবস্থান কঠোর। অপরাধী যেই হোক- আইনের ঊর্ধ্বে নয়। শেখ হাসিনা তা প্রমাণ করেছেন।’ সবার অপকর্মের হিসাব দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে রয়েছে বলে দলের নেতাদের হুঁশিয়ার করেছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘কে কোথায় কী করছে, সবার খবর শেখ হাসিনার কাছে রয়েছে। যারা স্থানীয় নির্বাচনে নৌকার বিরোধিতা করছে, বিদ্রোহীদের মদদ দিচ্ছে, সেই মন্ত্রী এমপি যাই হোক, তার নাম চলে এসেছে। সময়মত প্রত্যেককে শাস্তি দেওয়া হবে।’ ওবায়দুল কাদেরের কথা শুনে বোঝা গেলো অনেক কিছুই। হয়ত এবার মুরাদ হাসান দল থেকে বহিষ্কারও হতে পাররেন। ভবিষ্যতে তার বিরুদ্ধে কঠিন শাস্তি হয়ত অপেক্ষা করছে তার জন্য। আ.লীগ যে অপরাধীর ঠায় দেয়না তা বুঝতে আর বাকি থাকেনা। অপরাধ যেই করুক সে যত বড় নেতাই হোক শাস্তি তাকে পেতেই হবে। কিন্তূ এখন দেখার বিষয় মুরাদ হাসানের ক্ষেত্রে সে কথা কতটা কার্যকর।
Check Also
শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে নয়াদিল্লির জবাব, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পৌষ মাস নাকি সর্বনাশ?
ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মন্তব্য করেছে। নয়াদিল্লি …