Donews24 News Website!
মিশা সওদাগর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা। সাধারণত তিনি খল নায়ক হিসেবে বেশি পরিচিত। মিশা সওদাগর তার প্রতিভার প্রকাশ ঘটিয়ে অসাধারণ অভিনয়ের দ্বারা জয় করে নিয়েছেন কোটি দর্শকের হৃদয়। পাশাপাশি অনন্ত জলিলও বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের একজন জনপ্রিয় নায়ক। সম্প্রতি জানা গেল অনন্ত জলিলের জীবন্ত কিংবদন্তি হওয়ার উপায় জানালেন মিশা সওদাগর।
কারিগরি দিক থেকে শুরু করে দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পে তিনি অনেক কিছু দেখিয়েছেন। তার সিনেমার মাধ্যমেই প্রথমবারের মতো বিদেশি সিনেমার মতো অ্যাকশন দেখার সুযোগ পেয়েছেন দর্শক। তিনি চিরন্তন।
দীর্ঘ আট বছর পর গত ১০ জুলাই মুক্তি পেয়েছে অনন্ত জলিলের নতুন ছবি ‘দিন দ্য ডে’। বরাবরের মতো এবারও তাকে সঙ্গ দিয়েছেন বর্ষা। ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগরকে এই সিনেমায় একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গেছে।
একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিশা সওদাগর বলেন, অনন্ত জলিলের দাবি ১০০ কোটি টাকা দিয়ে ‘দিন দ্য ডে’ বানানো হয়েছে। দর্শকদের হয়তো বিনোদিত করা হয়েছে, কিন্তু ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কোনো লাভ হয়নি।
এই অভিনেতার ব্যক্তিগত মতামত, তিনি (অনন্ত জলিল) এত বিপুল পরিমাণ অর্থ দিয়ে একটি ফিল্ম স্টুডিও, প্রোডাকশন হাউস, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করলে এই সময়ের অভিজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও মেধাবী নির্মাতা, যোগ্য শিল্পী ও কলাকুশলীরা কাজ করতে পারবেন। এতে চলচ্চিত্র শিল্পের ব্যাপক উন্নতি হবে। একশো কোটি টাকা দিয়ে সিনেমা বানানোর বদলে বছরে অন্তত অর্ধশত সিনেমা করলে চলচ্চিত্র শিল্পের চেহারা পাল্টে যেতে বাধ্য। এতে অনন্ত জলিল হয়ে উঠতে পারেন ‘সাংস্কৃতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ এবং সিনেমার জীবন্ত কিংবদন্তি।
‘দিন দ্য ডে’ সিনেমার আমন্ত্রণ পেয়েও কেন যাননি এমন প্রশ্নের জবাবে মিশা সওদাগর বলেন, দেশে আসার সঙ্গে সঙ্গে ‘পরাণ’ ছবির পরিচালক ও প্রযোজক আমাকে আমন্ত্রণ জানান। অন্যদিকে, অনন্ত জলিল যখন আমাকে ফোন পাস করতে বলেন, আমি আগে থেকেই ‘পরাণ’ দেখছিলাম। এমন নয় যে আমি উদ্দেশ্যমূলক ‘দিন দ্য ডে’ দেখতে যাইনি।
প্রসঙ্গত, বাংলার অভিনেতারা সত্যিই খুব ভালো অভিনয় করেন। দর্শকরা যাতে সিনেমা দেখে তুষ্ট হয় সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই অভিনেতারা তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে ভালো অভিনয় করার চেষ্টা করে। কালে কালে অনেক গুনী অভিনয় শিল্পীরা এসেছিলেন বাংলার সিনেমার প্রাঙ্গনে।
মিশা সওদাগর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা। সাধারণত তিনি খল নায়ক হিসেবে বেশি পরিচিত। মিশা সওদাগর তার প্রতিভার প্রকাশ ঘটিয়ে অসাধারণ অভিনয়ের দ্বারা জয় করে নিয়েছেন কোটি দর্শকের হৃদয়। পাশাপাশি অনন্ত জলিলও বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের একজন জনপ্রিয় নায়ক। সম্প্রতি জানা গেল অনন্ত জলিলের জীবন্ত কিংবদন্তি হওয়ার উপায় জানালেন মিশা সওদাগর।
কারিগরি দিক থেকে শুরু করে দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পে তিনি অনেক কিছু দেখিয়েছেন। তার সিনেমার মাধ্যমেই প্রথমবারের মতো বিদেশি সিনেমার মতো অ্যাকশন দেখার সুযোগ পেয়েছেন দর্শক। তিনি চিরন্তন।
দীর্ঘ আট বছর পর গত ১০ জুলাই মুক্তি পেয়েছে অনন্ত জলিলের নতুন ছবি ‘দিন দ্য ডে’। বরাবরের মতো এবারও তাকে সঙ্গ দিয়েছেন বর্ষা। ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগরকে এই সিনেমায় একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গেছে।
একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিশা সওদাগর বলেন, অনন্ত জলিলের দাবি ১০০ কোটি টাকা দিয়ে ‘দিন দ্য ডে’ বানানো হয়েছে। দর্শকদের হয়তো বিনোদিত করা হয়েছে, কিন্তু ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির কোনো লাভ হয়নি।
এই অভিনেতার ব্যক্তিগত মতামত, তিনি (অনন্ত জলিল) এত বিপুল পরিমাণ অর্থ দিয়ে একটি ফিল্ম স্টুডিও, প্রোডাকশন হাউস, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করলে এই সময়ের অভিজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও মেধাবী নির্মাতা, যোগ্য শিল্পী ও কলাকুশলীরা কাজ করতে পারবেন। এতে চলচ্চিত্র শিল্পের ব্যাপক উন্নতি হবে। একশো কোটি টাকা দিয়ে সিনেমা বানানোর বদলে বছরে অন্তত অর্ধশত সিনেমা করলে চলচ্চিত্র শিল্পের চেহারা পাল্টে যেতে বাধ্য। এতে অনন্ত জলিল হয়ে উঠতে পারেন ‘সাংস্কৃতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ এবং সিনেমার জীবন্ত কিংবদন্তি।
‘দিন দ্য ডে’ সিনেমার আমন্ত্রণ পেয়েও কেন যাননি এমন প্রশ্নের জবাবে মিশা সওদাগর বলেন, দেশে আসার সঙ্গে সঙ্গে ‘পরাণ’ ছবির পরিচালক ও প্রযোজক আমাকে আমন্ত্রণ জানান। অন্যদিকে, অনন্ত জলিল যখন আমাকে ফোন পাস করতে বলেন, আমি আগে থেকেই ‘পরাণ’ দেখছিলাম। এমন নয় যে আমি উদ্দেশ্যমূলক ‘দিন দ্য ডে’ দেখতে যাইনি।
প্রসঙ্গত, বাংলার অভিনেতারা সত্যিই খুব ভালো অভিনয় করেন। দর্শকরা যাতে সিনেমা দেখে তুষ্ট হয় সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই অভিনেতারা তাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে ভালো অভিনয় করার চেষ্টা করে। কালে কালে অনেক গুনী অভিনয় শিল্পীরা এসেছিলেন বাংলার সিনেমার প্রাঙ্গনে।
