বিয়ে করা হলো একটি পবিত্র কাজ। পুরুষ ও নারী বিবাহ বন্ধনে অবদ্ধ এমনটাই বিধান করে দিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা। বিয়েতে পুরুষের সামর্থ্য অনুযায়ী দেনমোহর ধার্য করা হবে এবং সেউ দেনমোহরের অর্থ কনের হাতে তুলে দিতে হবে এমনটাই নিময়। তবে কনে যদি ভুয়া কাবিননামা করে বিপুল পরিমাণ অর্থ দেনমোহর নেয় বিয়েতে তাহলে সেইটা কখনই সমীচীন হতে পারে না।
৩০ লাখ টাকা ‘কাবিন না করা সুমন মাইক’ এক ব্যক্তিকে স্বপক্ষে অভিযোগ করার অভিযোগে অভিযোগ জানাতে যেতে রাজবাড়ী উপজেলা পরিষদের ভাইস আলেয়া খাতুনকে। এ সময় ভুয়া কাবিননামায় দুইজন স্বাক্ষীরমিন জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে কায়দায় প্রেরণা করতে রাজবাড়ীর আদালত।
আজ সারাদেশে তাদের জামিন আবেদন না করার অনুরোধে মঞ্জুর আইনজীবী নিশ্চিন্ত করেছেন বাদী পক্ষের নিজাম দীন হায়দার। তিনি বলেন, রাজবাড়ী সদর দক্ষিণ মিজানপুর ইউনিয়নের সূর্যনগর মো. সুমন ময়কে রাজবাড়ি উপজেলা উপজেলা পরিষদের ভাইস আলেয়া খাতুন স্বামী হিসাবে গ্রহণ করেন। এর সুমন রাজবাড়ীর-১ নং আমলী আদালতে ৩০ তারিখ না ভিউয়া কাবিন মাওয়ার বিরুদ্ধে বলেছেন, প্রশ্নটি করেছেন। শক্তি আলয়া ও তার দুই স্বজন আদালতে জামিন আবেদনের জন্য আদালতের বিচারের জন্য তাদের জামিন না মঞ্জুর করার জন্য প্রেরণের নির্দেশ দেন।
রাজবাড়ি সদর উপজেলা পরিষদের অ্যাড. ইমদুলকে বিশ্বাস করেন, প্রতারণার অভিযোগে একক প্রশ্নে আমাদের আলোচনার ভাইস লাভ আলেয়া বেগমকে বিজ্ঞ আদালতে নির্দেশের নির্দেশ দেন।
আলেয়া বেগমের ছেলে সবুজ বলেছেন, আমার আম্মুকে একটি শক্তিশালী ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিজ্ঞ জানাগারে প্রেরণ করেছেন। এর বেশি কিছু আমি বলতে পারি না।
প্রসঙ্গত, বিয়ের নামে বর্তমানে এখন প্রতারণার প্রবণতা অনেক বেড়ে গেছে আর যার শিকার হচ্ছেন সরল সোজা মানুষেরা। একদল কুচক্রকারী দল বিয়ের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে অনেককেই করছে একেবারে নিঃস্ব। আর এই ধরণের অপরাধ কারীদের ধরতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে সদা সতর্ক অবস্থায়।