ড. হাসান মাহমুদ হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের মাননীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী। তিনি এক সময় প্রতিমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্বরত ছিলেন এবং এছাড়াও হাসান মাহমুদ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক। তিনি পরপর চট্রগ্রাম ৬ ও ৭ আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। সম্প্রতি তিনি তার এক বক্তব্যে বলেন যে বিদেশি ইস্যু নিয়ে দেশের মধ্যে কোনো বিশৃঙ্খলা চলবে না।
আজ গাইবান্ধায় ইমাম-ওলামা পরিষদসহ কয়েকটি সংগঠনের মিছিল থেকে পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন মঞ্চে হামলা-ভাঙচুর করা হয়েছে। বিশ্বনবীকে অবমাননা যেখানেই হোক, বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাই।
বিদেশি কোনো ইস্যু নিয়ে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বলেছেন, যারা এটা করতে চাই, তাদের কঠোর হস্তে দমন করতে হবে।
গাইবান্ধা পৌর শহীদ মিনার চত্বরে শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আজ গাইবান্ধায় ইমাম-ওলামা পরিষদসহ কয়েকটি সংগঠনের মিছিল থেকে পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন মঞ্চে হামলা-ভাঙচুর করা হয়েছে। বিশ্বনবীকে অবমাননা যেখানেই হোক, বিশ্বের যে প্রান্তেই হোক, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাই।
সেই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সম্মেলন মঞ্চে হামলা কেন? এটা যারা করেছে, তারা কোন ধরনের মুসলিম আমাদের জানা আছে। এ ন্যক্কারজনক ঘটনায় জড়িত কয়েকজন গ্রেপ্তার হয়েছে। বাকিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে।’
পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহ্ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবিরের সভাপতিত্বে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক, সদস্য সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম, সাবেক এমপি হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া।
প্রসঙ্গত, ড. হাসান মাহমুদ সর্বক্ষেত্রেই সততা ও নিষ্ঠার সহিত তিনি তার দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। দলের জন্য তার অবদান অপরিসীম। তিনি আওয়ামী লীগের একজন বলিষ্ঠ ও সক্রিয় নেতা। ড. হাসান মাহমুদ দেশে ও দলের মঙ্গলের স্বার্থেই কাজ করে যাবেন ভবিষ্যতে এমনটাই আশা সাধারণ মানুষের।