গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৮০ টাকা।
রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়েতে ২২ হাজার ৮০৫টি যানবাহন চলাচলে এই টোল আদায় করেছে।
সোমবার সকালে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এএইচএম সাখাওয়াত আখতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বিমানবন্দর থেকে বনানী মহাখালী, ফার্মগেটের পথে ১২ হাজার ২৪২টি গাড়ি, কুড়িল থেকে বনানী, মহাখালী ও ফার্মগেটের পথে ২ হাজার ৪২৫টি গাড়ি, বনানী থেকে কুড়িল-বিমানবন্দরের পথে ২ হাজার ৮৯২টি গাড়ি এবং তেজগাঁও থেকে মহাখালী, বনানী কুড়িল ও বিমানবন্দরের পথে ৫ হাজার ২৪৬টি গাড়ি ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে উঠেছে।
এর আগে গত শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে রানওয়েটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টায় এয়ারস্ট্রিপটি জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এর মধ্য দিয়ে যানজটের নগরীতে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়।
উড়াল সড়কের টোল নির্ধারণ করে কয়েক দিন আগে প্রজ্ঞাপন জারি করে সেতু বিভাগ। এ টোল শুধু প্রথম ফেজের জন্য প্রযোজ্য হবে। এই অংশ ব্যবহার করতে, যানবাহনগুলিকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করে টোল দিতে হবে। সর্বনিম্ন টোল ৮০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ আগামী জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তাহলে এর পুরো সুফল পাবেন নগরবাসী।