কয়েকদিন আগেই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ও খেলোয়াড় হওয়া সত্ত্বেও তামিম ইকবালকে দলে রাখা হয়নি। এই খেলোয়াড় একটি ভিডিও বার্তায় তার অবস্থা তুলে ধরেন।
২৭ সেপ্টেম্বর সেই ভিডিও বার্তায় তামিম বলেছিলেন যে তিনি বিশ্বকাপে খেলতে চান না কারণ তাকে মিডল অর্ডারে খেলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তাছাড়া কিছু অভিযোগও আনেন এই তারকা খেলোয়াড়।
তামিমের পরই তার মন্তব্যকে শিশুসুলভ বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব। একটি টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেন, রোহিত শর্মা ৭ থেকে ওপেন করার পর ১০,০০০ রান করেছেন। তাহলে ওপেনিং থেকে তিন বা চার খেললে সমস্যা কী? এটা আসলে একটা বাচ্চা মানুষি। যে ওটা আমার ব্যাট, আমি খেলব।
দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা যখন তামিম-সাকিব ইস্যু নিয়ে আলোচনা-সমালোচনায় ব্যস্ত, তখন বিষয়টি নিয়ে কথা বললেন সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। ২৮ সেপ্টেম্বর ম্যাশ একটি ভিডিও বার্তা দেন। তার মতে- তামিমের সঙ্গে যা হয়েছে, দলের অধিনায়ক হিসেবে সাকিবের মোবাইল ফোনে মেসেজ বা ফোনে তামিমের সঙ্গে কথা বললে বিষয়টি এ পর্যন্ত বাড়ত না।
মাশরাফির বন্ধুত্বপূর্ণ অ/ভিভাবকতার বিষয়টি বরাবরই প্রশংসা কুড়িয়েছে। যা সোশ্যাল মিডিয়া দেখলেই বোঝা যায়। তাই এবার তাকে বাংলাদেশের ক্রিকেটে গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চেয়েছেন নব্বই দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ওমর সানী।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ফেসবুকের ভেরিফায়েড প্রোফাইলে এক স্ট্যাটাসে নায়ক লেখেন, ‘আমরা চাই না ক্রিকেটকে ফুটবলের মতো কবর দেওয়া হোক। তাই এখনো সময় আছে, আল্লাহর ওয়াস্তে হয় সাবের হোসেন চৌধুরী কিংবা মাশরাফিকে দায়িত্ব দেয়া হোক।
অন্যদিকে মাশরাফিকে ঠিক কোন অবস্থানে দেখতে চান তা উল্লেখ করেননি ওমর সানী। তবে নেটিজেনরা মনে করছেন, অভিনেতা ক্রিকেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ পদে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন।