পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনের তিন দিন পর প্রাথমিক ফলাফলে ইমরান খানের পিটিআই এগিয়ে আছে। পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছেন। বিশ্লেষকদের মতে, হাজারো প্রতিবন্ধকতার পরও অনাস্থা ভোটে হেরে গদিচ্যুত হওয়া ইমরানের দলের নির্বাচনে এই ‘ম্যাজিক’ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, পাকিস্তানের জনগণ আসলে একটি পরিবর্তনের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। তবে নির্বাচনে কোনো দলই সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
রাজনীতিক রাজনীতি ও নীতি ছিল ফারজানা শেখ বলেছেন, নির্বাচনের ফলাফল আশ্চর্য্য। বিবেচনা করা জয়ন দলীয় প্রার্থী পছন্দের পার্টি (জয়না শরিফ) পাবেন। তবে তা একতাতে অনেক মানুষ ভোট। তিনি, তীব্র শক্তিবৃদ্ধির লড়াই আরও বলেন, গণের গভীর হতাশার চিত্রকে ফুটিয়ে তুলেছে এই—যার ফলাফল পরিবর্তনের জন্য মরিয়া; নতুন সরকার পেতে মরিয়া।
পাকিস্তানের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত
সংসদ বিশ্লেষক ও লেখক জাহিদ হুসেইন লেখক, নির্বাচনের ফলাফলের বিবেচনায় এই সরকার গঠনের মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। এই বাস্তবতা থেকে এর ভবিষ্যৎ অত্যন্ত অনিশ্চিত।
নির্বাচনী অচলাবস্থা কি হতে পারে?
পাকিস্তানের জাতীয় সংসদের অন্য কোনো দলই এক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়া অব্যবস্থাপনার আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষদের নির্বাচন। আর এমনটা হলে চারটি পরিস্থিতি হতে পারে।
প্রথমত, দলের পার্টি পিপলস পার্টির (বিলাওয়ালাপি পিট্টো জার্দারি ও অন্যান্য গ্রুপের সাথে পাল্টা পাল্টা পুলিশি উল্টে উল্লিখিত গ্রুপের পার্টির পার্টির) প্রধান নওয়াজ শরিফ।
ইমরান খানের দলকে সমর্থনকারী-ই-সাফ (পিটিআই) সমর্থ স্বতন্ত্র বিজয়ী শক্তি শক্তির শক্তি আসতে পারে। তৃতীয়ত, পিপি পিপি কোনো দল গঠনের চাপ প্রয়োগ করতে পারে, কারণ তাদের ছাড়া ক্ষমতায় বসতে না। মনেত, কোনো কিছু নিতে না-ও হতে পারে এবং তিন দলের সমর্থনকে সমর্থন করতে পারে।
কেন এত স্বতন্ত্র জয় পেল?
ভোটের পয়েন্টের ফলাফলে দেখা গেছে, ইমরান খানের দল আই সমর্থ৩ জনতা স্বতন্ত্র জয় গঠন।
নির্বাচনী আইন অমান্য করার অজুহাতে কমিশন পিটিআইয়ের ভোটারদের নির্বাচনী প্রতীক ‘ব্যাট’ ব্যবহার করার অনুমতি না দেওয়া তাদের স্বতন্ত্র হিসেবেই লড়তে হয়। বিশ্লেষক মনে করছেন, যাঁরা জয় মনে করে অন্য দল যোগ না দিয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে বিরোধিতা করতে পারবেন। মিলিতভাবে ১৩৪টি আসন এখানে সরকার গঠন করতে পারবে।
যদিও খেলার জন্য আইন অনুযায়ী, পার্লামে স্বতন্ত্রতাদের সংরক্ষিত আসন বরাদ্দ থাকে না। এর মধ্যে ৭০টি সংরক্ষিত আসন শক্তিমত্তা অনুযায়ী বণ্টন করা হবে। ফলে নওয়াজ শরিফের দল এর মধ্যে ২০টি আসন পেতে পারে।