সম্প্রতি নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে দমনে নতুন নতুন কৌশল নিচ্ছে সরকার।তারা সংবিধানের দোহাই দিয়ে আবারও দলীয় সরকারের অধীনে একতরফা নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে।যে প্রকারে তারা ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় যার কারণে বিরোধী দলের আন্দোলন দমতে রাষ্ট্রীয় বাহিনী দিয়ে দ/মন, পী/ড়ন অব্যাহত রেখেছে।সরকার আবারও ১৪ ও ১৮ সালের মতো করে নির্বাচন করতে চায় কিন্তু মুখে বলছে তারা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনে বদ্ধপরিকর।বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচার্য হুবহু পাঠকদের জন্য নিচে দেওয়া হলো।
আমেরিকা ব্যবসায়ীদের উপরে বানিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেয়ার ঘোষণা দিলো, তাদের উপরে, যারা শ্রমিক অধিকার হরণ করবে। সেইসময়ে যখন বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকেরা রাজপথে আন্দোলন করছে আর রক্ত দিচ্ছে ন্যুনতম মজুরির জন্য।
আর সেই বক্তব্যে একজন গার্মেন্টস কর্মীর নাম উল্লেখ করা হলো। সে কল্পনা আকতার, যে বাংলাদেশের গার্মেন্টস অধিকারকর্মী।
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে এর চাইতে স্পষ্ট ইশারা আর হয়না।
কাডাল রানী আর তার ল্যান্সপেন্সারেরা কল্পনাও করতে পারতেছে না কী ভয়ানক বাম্বু তারা খাইতে যাচ্ছে। বাঙ্গুল্যান্ডের জিন্দেগীতে রাজনীতি না করা রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা পড়িছে বিপদে। এরা ফ্যাসিবাদের বিরোধিতার ক্রেডিটও নিতে চায় আবার ভয়ে থাকে যদি হাসিনা টিকে যায় তাইলে কী বইলা আবার ক্রেডিট নিবে হু হু আমি বলছিলাম না, এরা পারবে না, এইভাবে হয়না। দেখলেন তো?
ক্ষুদ্রকালে আমরা দুইভাগে ভাগ আছিলাম। আবাহনী আর মোহামেডান। আমি ছিলাম আবাহনীর সাপোর্টার। আবাহনী মোহামেডানের খেলা হইলে আমি বাজি ধরতাম মোহামেডানের পক্ষে। বাজিতে হারলেও দু:খ নাই আমার দল তো জিতছে। আর আমার দল হারলেও দু:খ নাই আমি তো বাজিতে জিতছি।
বাঙ্গুল্যান্ডের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দেখলে আমার ক্ষুদ্রকালের কথা মনে হয়। ওরা হাসিনা গেলেও ক্রেডিট নিতে চায় আবার হাসিনা থাকলেও ক্রেডিট নিতে চায়। জিততে চায় দুই দিকেই।