Saturday , November 9 2024
Breaking News
Home / Countrywide / ‘আমি ভারতের প্রার্থী, নির্বাচনে হারার জন্য আসিনি’

‘আমি ভারতের প্রার্থী, নির্বাচনে হারার জন্য আসিনি’

মেহেরপুর-১ (সদর ও প্রধানমন্ত্রী নগর) আসনে স্বতন্ত্র ও দুই সংসদ সদস্য (এমপি) অধ্যাপক আবদুল মান্নান লেখক শেখ শক্তির পক্ষে আমি শক্তিশালী। আমি এখানে হারাতে আসিনি। অফিস সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও কর্মশালায় অলোক কুমার দাসের সঙ্গে ফোনালাপকালে ডা. আকাশের ফোনালাপের অডিও রেকর্ডিং এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষ আলোচনা-সমালোচনা করছেন।

অডিও ক্লিপে অধ্যাপক আবদুল মান্নান ড. আক কুমার দাসকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন (প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধার কথা শুনুন, আশা করি না, আমি আপনার মেহেরপুর বাস দেব। আর আপনি যদি সাবধান হন, তাহলে আপনার প্রতি আমার স্নেহ থাকবে। আমি। কথা দিলাম, আপনি আমাকে বলুন। আমি শেখের কাছের নেতা, আমাকে অবশ্যই নেতাকে মনে রাখতে হবে। আমি এখানে হারতে আসিনি। সাবধান, আমি আপনার কথা শুনব না। আমি জাতির শ্রেষ্ঠ, আমি তোমার প্রতি অসন্তুষ্ট, তুমি আমার হৃদয়ে আছো যাও

অধ্যাপক আবদুল মান্নান আরও বলেন, ‘মেহেরপুর বাইরে থেকে ভালো দেখায়। আপনি খুব আরামে বসবাস করেন। সব ঘর বানিয়েছ। আপনি অনেক টাকা উপার্জন করেছেন। আমি যেমন ভালো মানুষ তেমনি খারাপ মানুষ। প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আপনাকে পদোন্নতি দেননি। সরকার আপনার প্রচার.

সদর স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিচর্যা অলোক কুমারাশ বলেন, গত ১৭ ডিসেম্বর অধ্যাপক আবদুল মান্নার ফোন আসে। ওই ফোনে আমাকে ছুটি দেওয়া হয়। কিন্তু এটা আমার মনে হয় সাধারণ। আমার ফোনে অটো কল রেকর্ড করা হয়েছে। শান্তিতে শান্তিপ্রিয় মানুষ চাই। এখন তা ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। স্বেচ্ছাসেবক জেলা রিটার্নিং অফিসার শাম হাসান অডিওতে মেহেরপুরের দয়ারাজ আদালতের যুগ্ম জেলা ও নির্বাচনী তদন্তের এই ক্ষমতার সমর্থক মো. কবিরের সাইকেল।

অধ্যাপক মান্নান বলেন, একজন ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি হতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না। ডায়েরি অলোক কুমার দাস প্রতিমন্ত্রীর কাছে সব সময়ই সঠিক। এজন্য আমি তাকে ফোনে চেষ্টা করেছি। কেউ আমাকে হেয় করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে।

আপনার নিজের ভোটের নেতা ফরহাদ সংঘ বলেছেন, অধ্যাপক আবদুল মান্নান যা করেছেন তা নির্বাচনী আইনের লঙ্ঘন। সুশীল সমাজের প্রধান হতে বলা যাবে না। আর যেটা গুরুত্বপূর্ণ, তার তরফে দাবি করা হয়েছে বিনা দাবিতে। রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগ জানাব।

জেলা রিটার্নিং অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসক শামীম হাসান বলেন, পরিস্থিতি জানার পর আমরা নির্বাচন কমিশনকে নিয়েছি। পরে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

About Zahid Hasan

Check Also

জেলে থেকে শত কোটি টাকার মালিক আলমগীর

লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি এবং সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য আলমগীর হোসেন ও তার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *