সরকার ক্ষমতায় থাকার ধারবাহিকতায় দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। তাছাড়া মেগা প্রকল্পের নামে দুর্নীতির মাধ্যমে প্রচুর লুটপাট হয়েছে যার কারনে দেশ অথনৈতিক সংকটের মুখে পড়ছে। দেখা দিয়েছে রিজার্ভ
সংকট যার কারনে আমদানি নির্ভর দ্রব্য ক্রয় করতে পারছে না সরকার এর মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট সৃষ্টিতে ব্যাপক চাপের মুখে পড়েছে। যার প্রভাব প্রত্যক্ষ প্রতিটি পন্যের উপর পড়েছে। দ্রব্যের উর্ধ্বগতিতে নাজেহাল দেশের মানুষ অথচ সরকারর কোনো আক্ষেপ নেই। এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পিনাকী ভট্টাচায পাঠকদের জন্য সেটি নিচে দেওয়া হলো।
হাসিনার হাতে টেকা নাই। তার টেকার উৎস মুলত দুইটা #চিন বা #আমেরিকা। হয় তারে চিনের টেকা নিতে হবে বা আমেরিকার টেকা নিতে হবে। নানা কারণে সে আমেরিকার টেকা বা আই এম এফের টেকা নিতে চায়না, কেন চায়না সেইটা আমরা আগে আলাপ করছি। সে ঠিক করছে যে সে চিনের টেকা নিবে। তো চিনের টেকা নিলে ইন্ডিয়া বিলা হবে আমেরিকাও বিলা হবে কেন বিলা হবে সেইটাও আমরা আগে আলাপ করছি। তাই সে চিনের টেকা নেয়ার আগে প্রথমে ইন্ডিয়া গেছে বুঝাইতে আমি চিনের টেকা নিমু তোমারা কিছু মাইন্ড কইরো না, পোষায়ে দিমুনি। তারপরে গেছে আমেরিকায় একই কথা কইতে। আর এইদিকে ঠিক করছে চিনের টেকা নেয়ার পরে দেশে আইস্যা একটা হোলসেল মাইর দিবে বিরোধীদের ওইসব হিউম্যান রাইটস ফাইটস থৌ ফেলাইয়া। বাছছেও এক নতুন পুলিশ প্রধান। তার সম্পর্কে পুলিশের সাবেক এক কর্তা আমারে কইছে ওরে দেখলে আপনার মনে হবে বেঞ্জির ভদ্রলোক আছিলো। সত্য মিথ্যা জানিনা। কিন্তু প্রস্তুতি ছিলো সেইরকমই। আপনারা দেখছেন না বিএনপি জামায়াতের নেতা কর্মীদের এবং তাই না চান্দা দেয় কে তার তালিকা করার একটা সার্কুলার ফেইসবুকে ছড়ায়ে পড়ছিলো। এখন কী অবস্থা সেই সার্কুলারের? আসেন আমরা দেখি কী অবস্থা সেই সার্কুলারের।
প্রসঙ্গত, সরকার অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে ঋণ নিতে চায় চায়না থেকে কিন্তু সমস্যা হলো ভারত কারন এতে ভারত নাখোস হলে সরকার বিপদে পড়বে সে জন্য ভিন্ন কৌশল নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, সরকার অর্থ সংকট কাটাতে যে কৌশন নিচ্ছে সেটির ভবিষ্যৎ কি হবে এটাই দেখার বিষয়।